অপরাজিত আছেন প্রথম টেস্টের সেঞ্চুরিয়ান হাশিম আমলা (৮৯) এবং দলপতি ফাফ ডু প্লেসিস (৬২)।
দ্বিতীয় ও শেষ টেস্টে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম।
ইনিংসের ৫৪তম ওভারে শুভাশিষের করা বলে এলগার তালুবন্দি হন মোস্তাফিজের। তার আগে প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে এলগার চলতি বছর হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেন। পাশাপাশি টেস্ট ক্যারিয়ারের দশম সেঞ্চুরিও হাঁকিয়েছেন (১১৩)। বিদায়ের আগে এই ওপেনার ১৫২ বলে ১৭টি বাউন্ডারি হাঁকান। দলীয় ২৪৩ রানের মাথায় প্রথম উইকেটের পতন ঘটে। মাত্রই দ্বিতীয় ম্যাচ খেলতে নামা আরেক ওপেনার মার্কারাম ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে বোল্ড হন। রুবেলের বলে বোল্ড হওয়ার আগে মার্কারাম ১৮৬ বলে ২২টি চারের সাহায্যে করেন ১৪৩ রান। দলীয় ২৭৬ রানের মাথায় স্বাগতিকদের দ্বিতীয় উইকেটের পতন ঘটে।
দলীয় ২৮৮ রানের মাথায় স্বাগতিকদের তৃতীয় ব্যাটসম্যান সাজঘরে ফেরেন। তেমবা বাভুমাকে (৭) উইকেটরক্ষক লিটন দাসের গ্লাভসবন্দি করেন শুভাশিস। বাংলাদেশকে প্রথম উইকেটের জন্য অপেক্ষা করতে হয় প্রায় ৫৪ ওভার। রুবেলের হাত ধরে দ্বিতীয় উইকেটের দেখা পায় বাংলাদেশ। প্রথম উইকেট শিকার করা শুভাশিষের দারুণ বোলিংয়ে পরে তৃতীয় উইকেটের দেখা পায় মুশফিকের দল।
এর আগে পচেফস্ট্রুমে ৩৩৩ রানের বিশাল ব্যবধানে হারে বাংলাদেশ। মাত্র ৯০ রানে গুটিয়ে যায় দ্বিতীয় ইনিংস। ১০ বছর আগে ইনিংসে একশ’র নিচে অলআউট হয়েছিল বাংলাদেশ। তাই ব্লুমফন্টেইনে ব্যাটসম্যানদের সামনে অগ্নিপরীক্ষাই অপেক্ষা করছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫০০ ঘণ্টা, ৭ অক্টোবর, ২০১৭
এমআরপি