আর এমন সংবাদে শুরু হয়ে যায় সংবাদ মাধ্যম কর্মীদের ছুটোছুটি। সবার কানেই ফোন।
অবশ্য নির্ধারিত সময়ে মাহমুদউল্লাহ এলেন না। অন্যান্য সময় এমনটি হলে সংবাদ মাধ্যম কর্মীদের মধ্যে কিছুটা হলেও বিরক্তি চোখে পড়ে। কিন্তু এদিন তেমন কিছু দেখা গেল না। বরং বিষয়টি যেন অনেকের কাছেই শাপে বর হয়ে ধরা দিল। কারণ এতে করে মনোনয়ন প্রত্যাশি দুই টাইগারের সঙ্গে সংবাদ মাধ্যম কর্মীরা যোগাযোগের জন্য আরেকটু বেশি সময় পেলেন।
দুপুর ১২টা নাগাদ লাল-সবুজের দলপতি সংবাদ সম্মেলনে এলেও সবার মনোযোগ আবদ্ধ ছিলো মনোনয়নের খবর সংগ্রহের প্রতি।
মাহমুদউল্লাহ ২০ মিনিটের সংবাদ সম্মেলন শেষে দৈনিক ও অনলাইন সাংবাদিকরা প্রেস বক্সে আসার পরেও সেই মনোনয়নের খবরের রেশ। অন্যান্য সময়, অনলাইন পোর্টালগুলো সংবাদ সম্মেলনের পর নিউজ করার জন্য এক প্রকার প্রতিযোগিতায় মেতে ওঠেন। কিন্তু এদিন ব্যতিক্রম চোখে পড়লো। কারোই ওই নিউজের দিকে মনোযোগ নেই। বরং সবাই মাশরাফি-সাকিবের সংবাদের খোঁজে ব্যস্ত।
অনেকেই ততক্ষণে খবর পেয়ে যাওয়ায় নিউজ লিখতে বসে গেলেন। ফলে বাংলাদেশের সংবাদ সম্মেলনের নিউজ লেখাও শুরু হলো দেরিতে। অনেকে তো জিম্বাবুয়ের সংবাদ সম্মেলনেই যেতে পারলেন না। যেন মাশরাফি, সাকিবই দিনের হট নিউজ।
মনোনয়নের আগের দিনই ঢাকা টেস্টের এমন আড়াল। রোববার ম্যাচে এর প্রভাব কতোটা পড়ে তাই দেখার অপেক্ষা।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৫২ ঘণ্টা, নভেম্বর ১০, ২০১৮
এইচএল/এমকেএম