যদিও ধারণা করা হয়েছিল বোর্ড সভায় এই তিন ক্রিকেটারের শাস্তির বিষয়টি পুনবিবেচনা করা হবে। তবে গভর্নি বডির স্বাধীন পর্যালোচনা শেষে কোনো সুখবর পাওয়া গেল না।
বল টেম্পারিং কাণ্ডে স্মিথ ও ওয়ার্নার এক বছরের আন্তর্জাতিক ও প্রথম শ্রেণির নিষেধাজ্ঞা পান। অন্য ক্রিকেটার ব্যানক্রফ্ট ৯ মাসের। তবে নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকা আগামী বছরের মার্চেই মুক্তি মিলবে স্মিথ ও ওয়ার্নারের। যেখানে ডিসেম্বরে ক্রিকেটে ফিরবেন ব্যানক্রফ্ট।
স্মিথ ও ওয়ার্নার চলে যাওয়ার পর থেকেই অস্ট্রেলিয়ান দলের অবস্থা বেহাল। সে সময়ের কোচ ড্যারেন লেহম্যানও পদত্যাগ করেছেন। এছাড়া ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার শীর্ষ পর্যায়ের অনেক বোর্ড কর্মকর্তাও সরে দাঁড়িয়েছেন।
আর নতুন কোচ জাস্টিন ল্যাঙ্গারের অধীনেও বাজে সময় যাচ্ছে অজিদের। সব ফরম্যাট মিলিয়ে শেষ ২১টি আন্তর্জাতিক ম্যাচে তাদের মাত্র ৫টিতে জয়। যেখানে তিনটি এসেছে জিম্বাবুয়ে ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে।
এত কিছুর পরও মন গললো না বোর্ডের। সভা শেষে অন্তবর্তীকালীন ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার চেয়ারম্যান আর্ল এডিং বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি সাম্প্রতিক সময়ে নিষেধাজ্ঞা কমানোর বিষয়ে যে আলোচনা হচ্ছে, তাতে ঐ ক্রিকেটাররা আরও চাপে রয়েছে। তারা সবাই এ বছরের শুরুতে নিজেদের অপরাধ মেনে নিয়েছিল এবং অস্ট্রেলিয়ান পুরুষ দলও। সুতরাং ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া এখনই ফেরত আনার কোনো চিন্তা করছে না। ’
বাংলাদেশ সময়: ১২২০ ঘণ্টা, ২০ নভেম্বর, ২০১৮
এমএমএস