মূলত একজন খেলোয়াড়ের মানসিক দৃঢ়তা বাড়াতে সাহায্য করেন মনোবিদ। যাতে খেলার মাঠে প্রতিকূল পরিস্থিতিগুলোতে মাথা ঠান্ডা রেখে ম্যাচে থাকতে পারেন।
আর্থার মনে করেন, পাকিস্তানের খেলোয়াড়দের মধ্যে জয়ের মানসিকতাই নেই। যেকোনো পরিস্থিতিতে মাথা ঠান্ডা রেখে ম্যাচ জিতে আসতে পারে না তারা। তাই একজন মনোবিদ নিয়োগের জন্য বোর্ড বরাবর জোর আবেদন করেছেন আর্থার।
তবে কোচের এই উদ্যোগ সম্বন্ধে খুব একটা পরিষ্কার নন অধিনায়ক সরফরাজ আহমেদ। বলেন, ‘আমি ব্যাপারটা সম্পর্কে খুব কমই জানি। আমি আসলেই জানি না তিনি (মনোবিদ) কীভাবে আমাদের সঙ্গে কাজ করবেন। আমি আমার ক্যারিয়ারে কখনো মনোবিদের সঙ্গে কাজ করিনি। তাই আমি বলতে পারছি না মনোবিদের সঙ্গে কাজ করলে কী লাভ। ’
তবে এবারই প্রথম এমন উদ্যোগ পাকিস্তান ক্রিকেটে তা নয়। বেশ কয়েক বছর আগে আরও একবার মনোবিদ নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। তাতে অবশ্য খুব একটা লাভ হয়নি।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৩৩ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৬, ২০১৮
এমকেএম/এমএমএস