শুক্রবার (১ নভেম্বর) দিনগত রাত দেড়টার দিকে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেইজ থেকে দেওয়া এক পোস্টে এমনটাই জানান সাকিব।
ইংরেজিতে দেওয়া সেই পোস্টের বাংলা করলে দাঁড়ায়, আইসিসির তদন্ত কার্যক্রম ছিল সম্পূর্ণ গোপনীয় এবং কিছুদিন আগে নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করার বিষয়ে বোর্ডকে আমি জানানোর আগ পর্যন্ত তারা কিছুই জানতো না।
স্ট্যাটাসে নিজের দায় মেনে নিয়ে নিষেধাজ্ঞার শাস্তি আরও একবার মাথা পেতে নেন এই অলরাউন্ডার। তিনি লেখেন, সবকিছু একটা নিয়মের মধ্যে দিয়েই হয় এবং আমি (আমার বিরুদ্ধে আনা) নিষেধাজ্ঞা মেনে নিয়েছি কারণ আমার মনে হয়েছে সেটি করাই যথার্থ ছিল।
দুঃসময়ে বোর্ড, ভক্ত এবং ক্রিকেট প্রেমীদের পাশে পেয়ে কৃতজ্ঞতাও প্রকাশ করেন সাকিব আল হাসান। তার কথায়, আমার ও আমার পরিবারকে যে কঠিন সময়ের মধ্যে দিয়ে যেতে হচ্ছে এই সময়ে আপনাদের অফুরান সমর্থন ও ভালোবাসা পেয়ে আমি আবেগাপ্লুত। যে কোন সময়ের থেকে বিগত কয়েকদিনে আরও বেশি বুঝতে পেরেছি যে, দেশের প্রতিনিধিত্ব করা কী বিষয়!... আমার ওপর নিষেধাজ্ঞায় যারা মর্মাহত হয়েছেন আপনারা সবাই শান্ত হোন এবং ধৈর্য ধরুন।
২০২০ সালে লাল সবুজের জার্সি গায়ে আবার ফিরে আসার সংকল্প করে নিজের পোস্ট শেষ করেন সাকিব।
‘আমার সব মনোযোগ এখন ক্রিকেট মাঠ এবং ২০২০ সালে বাংলাদেশ হয়ে খেলার নিয়ে। তার আগ পর্যন্ত আমাকে আপনারা মনে রাখুন এবং দোয়া করুন। ’
বাংলাদেশ সময়: ০২২৫ ঘণ্টা, নভেম্বর ০২, ২০১৯
এসএইচএস/জেআইএম