তবে চলমান বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ও পুরুষ ক্রিকেটের দ্বিপাক্ষিক সিরিজে পায়ের নো বল প্রযুক্তি থাকছে কিনা তা এখনও নিশ্চিত নয়।
গত সপ্তাহে আইসিসি ঘোষণা দিয়েছিল, আগামী শুক্রবার থেকে শুরু হওয়া মেয়েদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে পায়ের ‘নো বল’ ধরার প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে।
বোলারের পা লাইনের বাইরে পড়ছে কিনা তা দেখবেন টিভি আম্পায়ার। পায়ের ‘নো বল’ হলে মাঠের আম্পায়ারকে তা জানিয়ে দেওয়া হবে সঙ্গে সঙ্গে। টিভি আম্পায়ারের দেওয়া সিদ্ধান্তের ওপর ভিত্তি করে পায়ের নো বল ডাকবেন মাঠের আম্পায়ার। তবে অন্যান্য নো বল ডাকার কাজটা আগের মতোই থাকছে মাঠের আম্পায়ারের।
এবার অস্ট্রেলিয়ার সংবাদ মাধ্যম সিডনি মর্নিং হেরাল্ড জানিয়েছে, এ বছর ১৮ অক্টোবর থেকে শুরু হতে যাওয়া ছেলেদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও থাকছে একই প্রযুক্তি। বোলারের পায়ের ‘নো বল’ ধরার জন্য ব্যবহৃত হবে প্রযুক্তিটি।
হঠাৎ করেই বিশ্বকাপের মতো আসরে নতুন এ প্রযুক্তি ব্যবহৃত হচ্ছে না। সম্প্রতি ১২টি ম্যাচে পায়ের ‘নো বল’ ধরার প্রযুক্তি ব্যবহৃত হয়েছে। যার মধ্যে ৪ হাজার ৭১৭টি বলের মধ্যে ‘নো বল’ ধরা হয়েছে ১৩টিতে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৫৯ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৬, ২০২০
ইউবি/এমএমএস