১ ও ২ এপ্রিল নড়াইল সদর হাসপাতাল ও লোহাগড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত ডাক্তার, নার্স ও সংশ্লিষ্টদের মাঝে এসব পিপিই বিতরণ করা হয়।
এর আগে মঙ্গলবার (৩১ মার্চ) মাশরাফির বাবা গোলাম মোর্তজা স্বপন নড়াইলের সিভিল সার্জন ডা. এম এ মোমিনের কাছে এসকল পিপিই হস্তান্তার করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন নড়াইল সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা.আব্দুস সাকুর, সদর হাসপাতালের আরএমও এবং কুইক রেসপন্স টিমের ফোকাল পার্সন ডা. মশিউর রহমান বাবু।
কুইক রেসপন্স টিমের ফোকাল পার্সন ডা. মশিউর রহমান বাবু বলেন, নড়াইল সদর হাসপাতালে ১০টি সহ দুই উপজেলায় ৫টি করে মোট ২০টি আইসোলেশন ইউনিট গঠন করা হলেও চিকিৎসকদের জন্য পর্যাপ্ত সরঞ্জাম ছিল না। জেলার চিকিৎসকেরা কিছুটা আতঙ্কের মধ্যেই দিন কাটাচ্ছিলেন। মাশরাফির ব্যক্তিগত উদ্যোগে পাঠানো এসব চিকিৎসা নিরাপত্তা সামগ্রী আসাতে চিকিৎসক মহলে স্বস্তির ছোঁয়া লেগেছে।
জানা গেছে, মাশরাফি বিন মর্তুজা নিজস্ব অর্থায়নে ইতোমধ্যে ১২শ দরিদ্র পরিবারকে খাদ্য সহায়তা দিয়েছেন। এবার তিনি ডাক্তার ও নার্সদের করোনা ভাইরাস সুরক্ষায় পিপিই দিলেন।
মাশরাফির বাবা গোলাম মোর্তজা স্বপন বলেন, নিরাপত্তা সরঞ্জাম যত প্রয়োজন সব দেয়া হবে। নড়াইলে কোনো মানুষ যেন বিনা চিকিৎসায় মারা না যায়।
বাংলাদেশ সময়: ২১৪৯ ঘণ্টা, এপ্রিল ০২, ২০২০
এমএইচএম