'দ্য সিডনি মর্নিং হেরাল্ড'-এর একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার (সিএ) প্রধান মেডিকেল অফিসার ডা. জন অর্চার্ড এবং স্পোর্টস সাইন্স অ্যান্ড মেডিসিন বিভাগের প্রধান অ্যালেক্স কৌন্টুরিসের তত্বাবধানে এই প্রশিক্ষণ ক্যাম্প চলবে।
অস্ট্রেলিয়া সরকারের গড়ে দেওয়া একটি কমিটির অংশ হিসেবে এই দু'জন অন্যান্য দেশেও ক্রিকেট ফেরানো নিয়ে কাজ করবেন।
স্পোর্টস সাইন্স অ্যান্ড মেডিসিন বিভাগের প্রধান কৌন্টুরিস বলেন, ‘প্রশিক্ষণের সময় নেটে শারীরিক দূরত্ব বজায় থাকবে। প্রতি নেটে দুই-তিনজন বোলার থাকবে। একেক সময় এক এক বল করবে। আশা করি ২২ গজে সমস্যা হবে না। আমাদেরকে এটা মেনে চলতে হবে। কিভাবে দূরত্ব বজায় রাখবো, কিভাবে বল করবো এগুলোই মেনে চলতে হবে এবং এটা সহজ কাজ। ’
কৌন্টুরিস জানান করোনা ভাইরাস থেকে রক্ষা পেতে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখাটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। তাই দলকে মাঠে উদযাপনের জন্য ভিন্ন পথ খুঁজে বের করতে হবে।
তিনি বলেন, ‘আপনি এখন উইকেট পাওয়ার পর উদযাপন হিসেবে হাই-ফাইভ কিংবা মাথায় হাত বোলানোটা আর দেখতে পাবেন না। এটা ঝুঁকিপূর্ণ হবে। এটি সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখে না। এর ভ্যাকসিন আবিস্কার না হওয়া পর্যন্ত এটা করা যাবে না। আমার মনে হয় উদযাপনের নতুন কোনো পথ বের করতে হবে। আপনি কোনো একটি নিয়মের সঙ্গে দ্রুই মানিয়ে নিতে পারবেন না। তবে ধীরে ধীরে অবশ্যই মানিয়ে নেবেন। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৫৪০ ঘণ্টা, মে ০৭, ২০২০
আরএআর/এমএইচএম