ঢাকা, সোমবার, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ২৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

দিল্লি, কলকাতা, আগরতলা

নয়াদিল্লি থেকে খুররম জামান

সমঝোতায় প্রাপ্য আদায়ে সচেষ্ট হবে বাংলাদেশ

খুররম জামান, ডিপ্লোম্যাটিক অ্যাফেয়ার্স এডিটর | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৯২৪ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৮, ২০১৪
সমঝোতায় প্রাপ্য আদায়ে সচেষ্ট হবে বাংলাদেশ

নয়াদিল্লি থেকে: দিল্লি পৌঁছেই পররাষ্ট্রমন্ত্রী সরাসরি হাইকমিশন ভবনে। টিম মেম্বারদের নিয়ে বসলেন বৈঠকে।

রুদ্ধদ্বার ওই বৈঠক চলে বিকেল চারটা পর্যন্ত।

শনিবারের ভারত-বাংলাদেশ জেসিসি বৈঠকের হোমওয়ার্ক হয়ে গেলো ওই বৈঠকে। এছাড়া ভারতীয় পক্ষের সঙ্গে আলোচনায় বাংলাদেশের রণকৌশল কী হবে তা নিয়েও হয় প্রয়োজনীয় শলাপরামর্শ, আলোচনা।

সফর সংশ্লিষ্ট একটি বিশ্বস্ত সূত্র মারফত জানা গেলো এমনটাই।

জানা গেলো, এবারের সফরে বাংলাদেশের চেষ্টা থাকবে ভারতীয় পক্ষকে রুষ্ট না করে সমঝোতার মাধ্যমেই নিজেদের প্রাপ্যগুলো আদায় করে নেয়ার।

পাশাপাশি ভারতের নতুন সরকারের প্রতি বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের সদিচ্ছা ও বন্ধুত্বেরও প্রকাশ থাকবে বাংলাদেশের উপস্থাপনে, বৈঠক শেষে আভাস মিললো এমনই।

বাংলাদেশ ও ভারত যৌথ পরামর্শক কমিশনের (জয়েন্ট কনসালটেটিভ কমিশন বা জেসিসি) বৈঠকে যোগ দিতে বৃহস্পতিবার দুপুরে নয়াদিল্লিতে পৌঁছান পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী।

চারদিনের এই সফরে উচ্চ পর্যায়ের একটি প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন তিনি।

দুপুর ১২টা ২০ মিনিটে নয়াদিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নেমেই পররাষ্ট্রমন্ত্রী সরাসরি হাজির হন নয়াদিল্লিস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশনে।

সফরের লক্ষ্য, উদ্দেশ্য ও করণীয় নিয়ে সেখানে কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।

রুদ্ধদ্বার ওই বৈঠকে অংশ নেন পররাষ্ট্র সচিব শহীদুল হক, দিল্লিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার তারেক এ করিম, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব আব্দুস সোবহান শিকদার ছাড়াও আরও ত্রিশজন কর্মকর্তা।

৫ জানুয়ারির নির্বাচনের প্রেক্ষিতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এই সফরকে খুবই গুরুত্বের সঙ্গে দেখছে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার।

ভারতের বিদায়ী কংগ্রেস সরকারের সঙ্গে বাংলাদেশের ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক কোনো গোপন বিষয় নয়, আবার কংগ্রেসের সঙ্গে মোদীর নেতৃত্বাধীন বিজেপির সাপে নেউলে সম্পর্কের বিষয়টিও দক্ষিণ এশিয়ার রাজনৈতিক মহলে সুবিদিত।

এ পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের আওয়ামী লীগ সরকারের সঙ্গে ভারতের মোদী সরকার সম্পর্ক কেমন হবে, তা নিয়ে জল্পনা কল্পনা ছিলো উভয় দেশের রাজনৈতিক মহলে।

যদিও সরকার গঠনের পর আগের সুসম্পর্কের ধারাবাহিকতাই বজায় রাখার গ্রিন সিগন্যাল দেয় মোদী সরকার। তারপরও ভারতের আস্থা পাকাপাকিভাবে অর্জনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এ সফর।

ভারতের বর্তমান সরকারের বিশ্বস্ততা অর্জনই এই সফরে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর চ্যালেঞ্জ বলে জানিয়েছে সফর সংশ্লিষ্ট সূত্রটি।

বৃহস্পতিবার দুপুরের ঘরোয়া বৈঠকে এসব ব্যাপারেই আলোচনা হয়েছে বলে জানা গেলো ওই সূত্র মারফত।

জেসিসি বৈঠকে ভারতের সঙ্গে দর কষাকষির বদলে বাংলাদেশের চেষ্টা থাকবে পূর্বের সুসম্পর্ক বজায় রাখার চেষ্টা করা। আর বাংলাদেশের বিশ্বাস আগের সরকারের সুসম্পর্কের ধারাবাহিকতা এই সরকারের সঙ্গেও বজায় থাকলে দ্বিপক্ষীয় সমস্যার সমাধান এমনিতেই সহজ হয়ে আসবে।
briefing_airport_bg
সকালে শাহজালাল ছাড়ার আগে যদিও পররাষ্ট্রমন্ত্রী অমীমাংসিত তিস্তা চুক্তি ও স্থল সীমান্ত চুক্তির ব্যাপারে জোর দেন।

তবে জানা গেছে, মূলত হাসিনা ও মোদীর বৈঠক এবং দুই প্রধানমন্ত্রীর দুই দেশ সফর নিশ্চিত করাটাই সবচেয়ে গুরুত্ব পাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এবারের সফরে।

বাংলাদেশের নির্বাচনের পরে এবং ভারতের নির্বাচন আগে দুই দেশের ভবিষ্যত সম্পর্ক নিয়ে ধারণাভিত্তিক নানা কথাই হয়েছে। তবে এ সব প্রচারণার বেশিরভাগই ছিলো নেতিবাচক।

কিন্তু মোদী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর সে মেঘ অনেকখানিই কেটে গেছে। মোদীর অভিষেকে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী অংশ নেন। খুব দ্রুতই পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজকে বাংলাদেশে পাঠান মোদী। সঙ্গে মোদীর তরফ থেকে হাসিনাকে ভারত সফরের আমন্ত্রণও।

বন্ধুত্বপূর্ণ এই আবহ বজায় রাখতেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে নরেন্দ্র মোদীর বাংলাদেশ সফরে যাওয়ার দাওয়াতপত্রটি বহন করে নিচ্ছেন মাহমুদ আলী। সেটিও হস্তান্তর হবে।

ভারতীয় কূটনৈতিক সূত্রে জানা গেছে, ঢাকায় সফর নিয়ে আগ্রহী মোদী। তবে তিনি খালি হাতে বাংলাদেশ সফর করবেন না। ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের বিজয় দিবসে নরেন্দ্র মোদি ঢাকা সফর করলে তাতে বিস্মিত হওয়ার কিছু থাকবে না।

এছাড়া আসন্ন জাতিসংঘ অধিবেশনের ফাঁকে দুই প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাতের বিষয়টিও এ যাত্রাতেই পাকা করে আসবেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানা গেছে এমনটাই।

এছাড়া জেসিসি বৈঠকে উঠছে তিস্তা ইস্যুটিও। তিস্তা চুক্তি নিয়ে আলোচনার বিষয়টি ঢাকা ছাড়ার আগে নিশ্চিত করে গেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিজেই। তবে জানা গেছে, এ ব্যাপারে ভারতকে চাপ প্রয়োগ করবে না বাংলাদেশ। কারণ বাংলাদেশ মনে করে তিস্তা চুক্তির ব্যাপারে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের মনোভাব ইতিবাচক।

এর আগে ২০১১ সালে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের ঢাকা সফরের সময় প্রথম জেসিসি বৈঠকে তিস্তা চুক্তি সইয়ের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হলেও শেষ মুহূর্তে তা আটকে যায় পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির ‘বাগড়া’য়। তবে ওই সময় চুক্তিটি সমর্থন করেছিলো তৎকালীন বিরোধী দল বিজেপি।

যেহেতু ওই বিজেপিই এখন ক্ষমতায় তাই তিস্তা চুক্তি বাস্তবায়নে এবার ভারতের পক্ষে আর কোনো বাধা থাকবে না বলে আশা করছে বাংলাদেশ।

এছাড়া সীমান্ত হত্যার প্রসঙ্গটি জেসিসি বৈঠকে তোলার ব্যাপারেও সিদ্ধান্ত হয়েছে বৃহস্পতিবারের বৈঠকে।

যদিও গত এক বছরে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে হত্যা অনেক হ্রাস পেয়েছে, তবে সীমান্ত হত্যাকে শুণ্যের কোঠায় নামানোর অনুরোধ জানানো হবে বাংলাদেশের পক্ষে।

এছাড়া আসন্ন কোরবানি ঈদের সময় গরু পাচার প্রতিরোধে ভারতীয় সীমান্তরক্ষীরা বাংলাদেশিদের ওপর সরাসরি গুলি না চালায় সে ব্যাপারেও অনুরোধ জানাবে বাংলাদেশ।

সীমান্তে ‘লেথাল উওপন’ বা গুরুতর প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার না করার ভারতের অতীত অঙ্গীকারকেও স্মরণ করিয়ে দেয়া হবে বলে জানা গেছে।

আলোচনা হবে যৌথ ও সমন্বিত উদ্যোগে সমুদ্র সম্পদের ব্যবহার নিশ্চিত করার উপায় নিয়েও।

জানা গেছে, সমুদ্রসীমার রায় ঘোষণার আগে বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে হালকা মনোমালিন্যের সৃষ্টি হয়েছিলো।

যদিও রায় ঘোষণার পর দুই পক্ষই সন্তুষ্ট। তবুও ভারতের সঙ্গে মিলিতভাবে সমুদ্র সম্পদের সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করার ব্যাপারে বাংলাদেশের আগ্রহ প্রকাশের বিষয়টি নিয়েও বৈঠকে আলোচনা হয় বলে জানা গেছে।

এছাড়া দক্ষিণ এশিয়ার প্রতি আল কায়েদার সর্বশেষ হুমকি ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের প্রশ্নে সহযোগিতা আরও জোরদারের বিষয়েও প্রস্তাব দেয়া হবে বাংলাদেশের পক্ষে।

শনিবার জেসিসি বৈঠকের আগে শুক্রবার দুপুরে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদীর জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোবালের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। সেখানেই এ বিষয়ে আরও আলোচনা হবে বলে জানা গেছে।

কূটনীতিক সূত্রগুলো জানিয়েছে অনেক বিষয় দুই দেশ ঐক্যমতে পৌঁছালেও ভারতের এখন সবচেয়ে বড় মাথাব্যথার কারণ নিরাপত্তা। আর বাংলাদেশের মাটি ব্যবহার করে কেউ প্রতিবেশী দেশে সন্ত্রাস চালাতে পারবে না, সে কথা স্পষ্টই ঘোষণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

কথা ও কাজে মিল রেখেই হবিগঞ্জের সাতছড়ি সীমান্ত থেকে মাটির নিচে পুঁতে রাখা অস্ত্র দফায় দফায় উদ্ধার করেছে র‌্যাব। তাছাড়া নিরাপত্তার ক্ষেত্রে অন্যতম অমীমাংসিত ইস্যু স্থল সীমান্ত চুক্তির ব্যাপারে বাংলাদেশ পুরোই রাজি।
briefing_airport_1
এ ব্যাপারে বৃহস্পতিবার ঢাকা ছাড়ার আগে বিমানবন্দরের সংবাদ সম্মেলনে ইঙ্গিত দেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিজেও।

তিনি বলেন, প্রতিবেশী দেশের ওপর আমরা সব সময় আস্থা ‍রাখি। ভারতের মাটি ব্যবহার করে কেউ বাংলাদেশে সন্ত্রাসী হামলা চালাতে পারবে না। জিসিসি বৈঠকে এ বিষয়গুলোর পাশাপাশি ভারতের সঙ্গে বিভিন্ন অমীমাংসিত বিষয়গুলো আলোচনা করা হবে।

সম্প্রতি দক্ষিণ এশিয়ায় আল কায়েদার সেল গঠনের ঘোষণার পর উপমহাদেশে আইএস ও আল কায়েদার সম্ভাব্য হুমকি মোকাবেলার বিষয় নিয়েও আলোচনা হবে বলে জানা গেছে।

এ ব্যাপারে ভারতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বজায় রাখার বিষয়টি বাংলাদেশ অগ্রাধিকার দিচ্ছে বলে জানা গেছে।

এছাড়া ভারতের সংসদে অনুমোদনের অপেক্ষায় থাকা বাংলাদেশ-ভারত স্থল সীমান্ত চুক্তি এবং এ সংক্রান্ত প্রটোকল বাস্তবায়নের বিষয়েও আলোচনা হবে।

জানা গেছে, স্থল সীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়নে সবচেয়ে বড় বাধা ছিলো ভারতীয় সংবিধান সংশোধনের বিষয়টি। গত কংগ্রেস সরকারের প্রয়োজনীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতা না থাকায় ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও এগুতে পারেনি তারা। কিন্তু এবার যেহেতু বিজেপি সরকারের প্রয়োজনীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতা রয়েছে, আর ভারতের বিরোধী দলগুলোও এ ব্যাপারে বাধা না দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে, তাই বিষয়টি যেন দ্রুত বাস্তবায়ন হয় সে ব্যাপারে ভারতকে তাগাদা দেবে বাংলাদেশ।

সফরে অন্যান্য নিয়মিত বিষয়েও আলোচনা হলেও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সফরে উপরের বিষয়গুলোই সবচেয়ে গুরুত্ব পাবে বলে জানিয়েছে সফর সংশ্লিষ্ট সূত্রটি।

বৃহস্পতিবার তৃতীয় বাংলাদেশ ও ভারত যৌথ পরামর্শক কমিশনের (জয়েন্ট কনসালটেটিভ কমিশন-জেসিসি) বৈঠকে যোগ দিতে নয়াদিল্লিতে পৌঁছান পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী।

বৃহস্পতিবার দুপুরে বিমানবন্দরে তাকে স্বাগত জানান,নয়াদিল্লিস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশনের হাইকমিশনার তারিক এ করিম। ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারাও এ সময় স্বাগত জানাতে উপস্থিত ছিলেন বিমানবন্দরে।

শুক্রবার সকাল সাড়ে ১১টায় ভারতীয় পানি সম্পদ মন্ত্রী উমা ভারতীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন এএইচ মাহমুদ আলী।

ওইদিন দুপুর সাড়ে ১২টায় দেশটির রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জি, আড়াইটায় জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোবাল এবং বিকেল ৪টায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। সফরকালে দেশটির অর্থমন্ত্রী অরুন জেটলির সঙ্গেও সাক্ষাতের কথা রয়েছে তার।

২০ সেপ্টেম্বর শনিবার সকাল সাড়ে ১১টায় নেহেরু ভবনে বাংলাদেশ ভারত যৌথ পরামর্শক কমিশনের (জেসিসি) বৈঠকে অংশ নেবেন তিনি। বৈঠকে উভয় পক্ষের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন দুই দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রীরা।

ওইদিন বিকেল সাড়ে ৪টায় রাজ্যসভার (উচ্চকক্ষ) বিরোধী দলীয় নেতা গোলাম নবী আজাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন পররাষ্ট্র মন্ত্রী এ এইচ মাহমুদ আলী।

২০ সেপ্টেম্বর জেসিসি বৈঠক শেষে ওইদিন রাতে দিল্লি থেকে জাতিসংঘের ৬৯ তম সাধারণ অধিবেশনে যোগ দিতে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের উদ্দেশে যাত্রা করবেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।


** দিল্লির ফুটপাতেও মোটর সাইকেল!
** দিল্লিতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী
** তিস্তা চুক্তিতে জোর দেবে বাংলাদেশ


বাংলাদেশ সময়: ১৯২২ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৮, ২০১৪

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।