ঢাকা: আমরা আশা করছি শুল্কটা কিছুটা কমে আসবে৷ আমরা তো চেষ্টা করছি বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ।
বুধবার (২৩ জুলাই) বিকেলে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে সরকারি ক্রয় কমিটির সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন৷
অর্থ উপদেষ্টা বলেন, আমরা আশা করছি শুল্ক কিছুটা কমে আসবে৷ আমরা তো চেষ্টা করছি৷ কারণ আমাদের মূল্যস্ফীতি তো কম৷ ৬.৫ বা ৭ বিলিয়ন ডলার৷
আমেরিকা থেকে গম আমদানি করলে দাম বেশি পড়বে কিনা জানতে চাইলে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, দাম একটু বাড়বে কিন্তু কিছু সুবিধা আছে৷ আমরা একটু ডাইভারসিফাই করছি৷ তাদের ইমপিউরিটি একটু কম৷ প্রোটিন কনটেন্ট একটু বেটার৷ আমাদের নেগোসিয়েশনের আমাদের কিছু আনতে হবে৷ এটা আমাদের জন্য সহায়ক হবে নেগোসিয়েশনের জন্য৷
শুল্ক কার্যক্রমের জন্য আর আটদিন বাকি আছে৷ এরমধ্যে কি তারা আবার তৃতীয় দফার জন্য যেতে বলেছে? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বাণিজ্য উপদেষ্টা যাবেন৷ তিনি টিম নিয়ে যাবেন৷ কিন্তু সেটা এখনো ফাইনাল না৷ আমি দেখলাম আপনার গ্রাফিক্স করে, বারকোড দিয়ে দেখাচ্ছেন কিন্তু এগুলো তো এখনো ইফেকটিভ হয়নি৷ উনি (বাণিজ্য উপদেষ্টা) ১ তারিখের আগেই যাবেন৷ এদিকে আমি আমার চ্যানেলে ইউএস চেম্বার অব কর্মার্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কথা বলেছি৷
ব্যয়সায়ীরা এ ইস্যুতে লবিস্ট নিয়োগের কথা বলছেন এমন প্রশ্নের জবাবে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, এ পর্যায়ে লবিস্ট নিয়োগে আমি জানি না কতটুক কাজ করে৷ তারা লং টার্ম কাজ করে৷ কিন্তু এগুলো কুইক ডিসিশন হচ্ছে খুব ওপর লেভেলে৷ নেগোসিয়েশনে সময় যে ব্যবসায়ীরা বলে আমরা গেলে এটা হবে,,,,৷ নোগোসিয়েশনের সময় টেবিলে তো ব্যবসায়ীরা একসেস পাবে না৷ আমি নেগোশিয়েট করে এসেছি আপনারা জানেন ওয়ার্ড ব্যাংক - এডিবিতে৷
তিনি বলেন, ইউএসএর প্রাইভেট সেক্টর খুব গুরুত্বপূর্ণ৷ সেখানে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে রাজনীতিবিদদের গভীর যোগাযোগ রয়েছে৷ আমি ইউএস চেম্বার অব কর্মাসের সঙ্গে কথা বলেছি৷ তারা বলেছে, আমরা তো কথা বলেছি৷ কারণ আমাদের একটা ভালো ইমপ্রেশনস আছে৷ ইমেজ আছে৷
জিসিজি/জেএইচ
।