মেলায় বিভিন্ন প্রসাধনী, অলংকার, শাড়ি, সেলোয়ার কামিজ, শার্ট-প্যান্ট, পাঞ্জাবি, জুতাসহ বিভিন্ন ধরনের সামগ্রীর সমাহার বসেছে। প্রতিদিন সকাল থেকে রাত অবধি মেলা খোলা থাকবে।
মেলায় বিক্রেতা সাব্বির বাংলানিউজকে জানান, সকাল থেকে ঠায় বসে আছি। এখনও বেচাবিক্রি শুরুই করতে পারিনি। তীব্র গরমে মানুষ কিভাবে মেলায় আসবে, তবে বিকেলের পর থেকেই প্রতিদিন ক্রেতা পাওয়া যায়। আশা করছি বিকেলের পরেই ক্রেতারা আসতে শুরু করবেন। আরেক বিক্রেতা সামসুদ্দিন জানান, আশা করছি ১৫ রোজার পর থেকেই বেচাকেনা পুরোদমে শুরু হবে। এখন তাই একটু মন্দা যাচ্ছে। আমাদের এখানে প্রতিটি দোকানেই বিশেষ মূল্যছাড়ের ব্যবস্থা রয়েছে। জামদানি ও তাঁতবস্ত্রের বিশেষ সমাহারও রয়েছে।
ক্রেতা ফাহমিদা বেগম জানান, কিনতে এসেছি, গরমে অস্থির হয়ে গেছি। রোজার দিন তো, আবার বিকেলের পর বের হবো। তখন কেনাকাটা করবো। আপাতত টুকটাক কিছু কিনেই ফিরে যাবো।
তবে বিক্রেতাদের পাশাপাশি ক্রেতারাও বলছেন ১৫ রোজার পর থেকেই মার্কেটে প্রথমে ভিড় হতে শুরু করবে। তাই ১৫ রোজাকে টার্গেট করে বিক্রেতারা প্রত্যাশায় রয়েছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৪৩ ঘণ্টা, মে ২৭, ২০১৮
এএটি