চলমান পল্লী বিদ্যুতায়ন ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি (আরইআরইডি-২) প্রকল্পে এই অর্থায়নের মাধ্যমে ১ হাজারটি সৌরবিদ্যুৎ চালিত পাম্প, ৩০টি সোলার মিনি গ্রিড এবং গ্রামাঞ্চলে প্রায় ৪০ লাখ উন্নতমানের রান্নার চুল্লি স্থাপন হবে।
বুধবার (৩০ মে) শেরে বাংলানগরে এনইসি সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ সরকারের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব কাজী শফিউল আজম ও বিশ্ব ব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর চিমিয়াও ফান চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
২০০৩ সাল থেকে বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশের প্রত্যন্ত ও পল্লী এলাকায় সৌরবিদ্যুৎ সম্প্রসারণে সহায়তা করে আসছে। গ্রিন ক্লাইমেট ফান্ডে আরও অতিরিক্ত ২ কোটি ডলার সহায়তায় এ প্রকল্পে উন্নতমানের রান্নার চুল্লির ব্যবহার বৃদ্ধি পাবে। ফলে ৯০ শতাংশ কম কার্বন নিঃসরণ ঘটবে এবং গতানুগতিক চুল্লিতে ব্যবহৃত জ্বালানি কাঠের তুলনায় অর্ধেক জ্বালানি কাঠ ব্যবহৃত হবে। এসব পদক্ষেপের ফলে গ্রিনহাউজ গ্যাস নিঃসরণ এবং অভ্যন্তরীণ বায়ু দূষণের পরিমাণ হ্রাস পাবে।
বিশ্বব্যাংকের ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট অ্যাসোসিয়েশন (আইডিএ) থেকে পাওয়া এ ঋণ ৬ বছরের গ্রেস পিরিয়ডসহ ৩৮ বছরে পরিশোধ করতে হবে। এতে শূন্য দশমিক ৭৫ শতাংশ হারে সার্ভিস চার্জ দিতে হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬০১ ঘণ্টা, মে ৩০, ২০১৮
এমআইএস/এমজেএফ