সুমন নামে এক গার্মেন্ট কর্মী বাংলানিউজকে জানান, শুক্রবার (১৫ জুন) দুপুরে মহাখালীর আল্লাহ দান টেলিকম স্টোরে (০১৭০৮৫২৪০১৭) যান বিকাশ করতে। এ সময় তার কাছে হাজারে বাড়তি দশ টাকা হারে দাবি করেন এজেন্ট কর্মী।
সুমন মিয়া আরো জানান, এর আগে তিনি নতুন বাজার, গুলশান ও মহাখালী এলাকার অর্ধ শতাধিক দোকানে বিকাশ করার জন্য যান। কিন্তু সব এজেন্ট থেকেই টাকা নেই বলে জানিয়ে দেওয়া হয়।
অন্যদিকে মিরপুর, পল্লবী এলাকার বিভিন্ন এজেন্টের সঙ্গে কথা বলেও এর সত্যতা পাওয়া গেছে। তারা কেউ কেউ জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার রাতেই তাদের টাকা ফুরিয়ে গেছে।
এজেন্টরা জানান, চাকরিজীবীরা গ্রামে টাকা পাঠাচ্ছেন। গ্রামের এজেন্টের কাছে ব্যালান্স চলে গেছে। গ্রামের অনেকে আর পুঁজি সঙ্কটের কারণে টাকা দিতে পারছে না। আবার ঢাকায় পুঁজি রয়েছে, কিন্তু ব্যালান্স শেষ।
বাংলাদেশ সময়: ২০৪৫ ঘণ্টা, জুন ১৫, ২০১৮
এসআই/জেডএস