বুধবার (২৭ জুন) বেনাপোল বন্দর পরিচালক (ট্রাফিক) আমিনুল ইসলাম জানান, কাস্টমস কমিশনার মোহাম্মদ বেলাল হোসাইন চৌধুরী স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বেনাপোল কাস্টমস কমিশনার স্বাক্ষরিত চিঠিটি বন্দর, কাস্টমস, সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টসহ বাণিজ্য সংশিষ্ট বিভিন্ন দপ্তরেও পাঠানো হয়েছে।
কাস্টমস ও বন্দর সূত্রে জানা যায়, চিঠিতে উল্লেখিত পণ্যগুলোর চালানে বেশি অনিয়ম হয়। এছাড়াও এসব পণ্যে মিথ্যা ঘোষণায় শুল্ককর ফাঁকির ঘটনাও ঘটে। এসব পণ্যে মোবাইল স্ক্যানিং চালুর ফলে পণ্য পাচার বন্ধ হবে।
বেনাপোল বন্দরের আমদানি-রফতানি সমিতির সহ-সভাপতি আমিনুল হক বাংলানিউজকে বলেন, বেশির ভাগ শিল্প কারখানার জরুরি কাঁচামাল এ বন্দর দিয়ে আমদানি হয়। ব্যবসায়ীরাও চায় এসব পণ্য আমদানিতে স্ক্যানিং চালু হোক।
কিন্তু তাদের আশঙ্কা এ নিয়মের ফলে বাণিজ্যে ধীরগতি নামতে পারে।
বাংলাদেশ সময়: ০৪২৫ ঘণ্টা, জুন ২৮, ২০১৮
এজেডেএইচ/এএইচ/জেডএস