অথচ মে মাসে সাধারণ মূল্যস্ফীতির হার ছিলো ৫ দশমিক ৫৭ শতাংশ।
মঙ্গলবার (০৩ জুলাই) প্রকাশিত বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) দেওয়া মে মাসের ভোক্তা মূল্য সূচকের (সিপিআই) হালনাগাদ তথ্যে এমনটা বলা হয়েছে।
পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, বিশ্ববাজারে ডাল, তেল ও চিনির দাম কম। ফলে আমাদের দেশেও এর প্রভাব পড়েছে। অন্য দিকে দেশেও কৃষির বাম্পার ফলন হয়েছে। তাই বেড়েছে চাল উৎপাদনও।
বিবিএসের মূল্যস্ফীতির হার পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, প্রসাধন সামগ্রী, পরিধেয় বস্ত্র, বাড়ি ভাড়া, আসবাবপত্র, গৃহস্থালি পণ্য, চিকিৎসাসেবা, পরিবহন, শিক্ষা উপকরণ ও বিবিধ সেবা খাতের মূল্যস্ফীতির হার ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে। জুন মাসে এখাতে মূল্যস্ফীতির হার ৪ দশমিক ৮৭ শতাংশ। অথচ মে মাসে খাদ্য বহির্ভূত পণ্যে মূল্যস্ফীতির হার ছিলো ৪ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ।
বিবিএসের হালনাগাদ তথ্যে দেখা যায়, মাসওয়ারি খাদ্যপণ্যে মে মাসের চেয়ে জুন মাসে মূল্যস্ফীতি কমেছে। মে মাসে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৬ দশমিক শূন্য ৬৫ শতাংশ। জুন মাসে এর হার কমে দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ৯৮ শতাংশে।
হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, মাছ, মাংস, ব্রয়লার মুরগি, শাক-সবজি, ফল, মসলা, দুগ্ধ জাতীয় ও অন্যান্য খাদ্য সামগ্রীর মূল্যস্ফীতি জুন মাসের তুলনায় জুলাই মাসে কমেছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭১৩ ঘণ্টা, জুলাই ০৩, ২০১৮
এমআইএস/এমএ