কাশেম এক বছর ধরে লিভারে টিউমার সংক্রান্ত অসুস্থতায় ভুগছেন। গত বছর সেপ্টেম্বর মাসে দিল্লি অ্যাপোলো হাসপাতালে তার লিভারে ট্রান্স আরটারিয়াল কেমো অ্যাম্বোলাইজেশন করা হয়।
কাশেম তার জীবনের দীর্ঘ সময় ধরে বাংলাদেশের ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। ব্যবসায়ীদের স্বার্থ রক্ষায় তার ভূমিকা উল্লেখযোগ্য। তিনি সার্ক চেম্বার অব কমার্সের ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিলেন। চেম্বার্স প্রেসিডেন্স কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট ছিলেন। টাঙ্গাইল বণিক সমিতি থেকে তিনি ব্যবসায়ী রাজনীতিতে অবদান রাখতে শুরু করেন। টাঙ্গাইল চেম্বার অব কমার্সের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও প্রায় বাইশ বছর ওই চেম্বারের সভাপতি হিসেবে নেতৃত্ব দেন।
সর্বশেষ গত ২৫শে জুন কাশেম উন্নত চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক যান। সেখানে তিনি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে ২৭শে জুন রাত সাড়ে ৩টার দিকে অ্যাম্বুলেন্সে করে তাকে ব্যাংকক হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেয়া হয়। সেখানে ভর্তি থেকে ডা. জাতুরাংয়ের অধীনে নয়দিন চিকিৎসা শেষে ব্যাংকক হাসপাতালের অ্যাভিয়েশন ডক্টরস টিমের একজন চিকিৎসক ও একজন নার্সকে সঙ্গে নিয়ে চিকিৎসারত অবস্থায় স্ট্রেচার সিটে থাই এয়ারওয়েজে দেশে ফেরত আসেন এবং এয়ারপোর্ট থেকে সরাসরি ল্যাব এইড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে তিনি ডা. মামুন আল মাহতাব (স্বপ্নীল) এর অধীনে চিকিৎসাধীন।
বাংলাদেশ সময়: ১৭০৩ ঘণ্টা, জুলাই ০৭, ২০১৮
এমএইচ/আরবি/