এসব বিষয় মাথায় রেখে কোরবানি উপলক্ষে রাজধানীর বৃহৎ গাবতলী পশুরহাটে ৩৫টি জালনোট শনাক্তকরণ মেশিন বসানো হয়েছে। হাট ইজারাদার, ব্যাংক, পুলিশ ও র্যাবের পক্ষ থেকে এসব মেশিন বসানো হয়েছে।
হাট ঘুরে দেখা যায়, গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট সিসি ক্যামেরাসহ চারপাশে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তারা দায়িত্ব পালন করছেন। প্রায় ৭০০ থেকে ৮০০ সদস্য আইন-শৃঙ্খলার কাজে নিয়োজিত রয়েছেন। এর বাইরে ৩৩ জন সিভিল পোশাকে হাটে টহল দিচ্ছেন।
হাট পরিচালনা কমিটির সদস্য সানোয়ার হোসেন বলেন, জাল টাকা শনাক্তে ৩৫টি মেশিন বসানো হয়েছে। হাটের নিরাপত্তায় ৭০০ থেকে ৮০০ কর্মী কাজ করছেন। বসানো হয়েছে ওয়াচ টাওয়ারও।
বাংলাদেশ সময়: ১১৩৬ ঘণ্টা, আগস্ট ১৮, ২০১৮
এমআইএস/জেডএস