প্রতিবারের মতো এবারও প্রতিযোগিতায় বর্ষসেরা আচার বিজয়ী পাবেন দুই লাখ টাকা। এছাড়া টক, মিষ্টি, ঝাল ও অন্যান্য-এ চারটি ক্যাটাগরিতে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান নির্ধারণ করা হবে।
প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের জেনারেল ম্যানেজার (ইভেন্ট) আদিল খান জানান, স্বাদ, বাহ্যিক বৈশিষ্ট্য, সংরক্ষণ, পুষ্টি, নতুনত্ব এবং আকর্ষণীয় প্যাকিংয়ে ছয় ধরনের বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে বিজয়ী নির্বাচন করা হবে।
বিজয়ী নির্বাচন করবেন দেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রগতিশীল নারী এবং খাদ্য ও পুষ্টি বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে গঠিত বিচারক প্যানেল।
তিনি আরও জানান, একজন প্রতিযোগী একাধিক আচার পাঠাতে পারবেন। প্রতিটি আচারের ৩০০ গ্রামের দু’টি নমুনা কাচের বয়ামে প্যাক করে পাঠাতে হবে। বয়ামের লেবেলের সঙ্গে লিখতে হবে প্রস্তুতকারীর নাম, ঠিকানা ও প্রস্তুতির তারিখ। সঙ্গে আলাদা খামের পেছনে নামসহ এক কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি ও প্রতিটি আচারের নমুনার জন্য আলাদা কাগজে আচার তৈরির উপাদানসহ প্রস্তুত প্রণালী লিখে দিতে হবে।
আচার পাঠানোর ঠিকানা: প্রাণ-আরএফএল গ্রুপ, ইভেন্ট ডিপার্টমেন্ট, হোসেন সুপার মার্কেট, ৬ষ্ঠ তলা, প্রগতি সরণি, উত্তর বাড্ডা, ঢাকা-১২১২। এছাড়া রাজশাহী, চট্টগ্রাম, সিলেট, খুলনা, রংপুর ও বরিশাল প্রাণ সেলস অফিসে আচারের নমুনা পাঠাতে পারবেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৫৩ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৭, ২০১৮
আরবি/