বৃহস্পতিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে অর্থমন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ফোরাম অব বাংলাদেশের (আইবিএফবি) সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন মুহিত।
অর্থমন্ত্রী ঋণ খেলাপিদের উদ্দেশে বলেন, ‘লোন ডিফল্ট ইজ ম্যাটার অব শেইম ফর ইনডিভিজুয়াল’ সাম হাউ এ শেইমটা আমাদের নেই, ভেরি আনফচুনেট।
ঋণ নিয়ে ফেরত না দেওয়ার একটি উদাহরণ টেনে অর্থমন্ত্রী বলেন, প্রায় ৩০ বছর আগে একজন লোন নিয়েছিলেন, তিনি লোন ফেরত দেবেন না। তিনি বলেন, এ লোনটা নেওয়ার জন্য আমি এতো কষ্ট করেছি। আমার কয়টা জুতা নষ্ট হয়েছে, তারও হিসাব আমি রাখছি। তো এ লোন আমি কোনোদিন ফেরত দেবো না। আই ডোন্ট নো দ্যাট অ্যাটিচুয়েড উইথ দ্য বরোয়ারস।
খেলাপি ঋণের বিষয়ে আপনি যাওয়ার আগে কিছু করে যাবেন কি-না সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে মুহিত বলেন, অক্টোবরে পারবো না, নভেম্বরে আই স্যাল হ্যাভ এ কাইন্ড অব প্রতিবেদন ব্যাংকিং সেক্টর টুই মাই সাকসেসর। ইট টু বি অফিসিয়াল ডকুমেন্ট। প্রাইভেট কন্ট্রিবিউশন না। এটা আমি নিজেই করবো, অন্যদের সহযোগিতায়। এটার সঙ্গে অবশ্যই আমার সেক্রেটারি ইনভলব থাকবে। এটা আমি প্রণয়ন করে তাদের দেবো।
সেই প্রতিবেদনে খেলাপি ঋণ কমানোর বিষয়ে একটি পরামর্শ জুড়ে দেওয়া হবে জানিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, আই এম প্রবাবলি সাজেস্ট দ্যাট দ্য মোমেন্ট ইউর অভার অল ডিফল্ট ইনক্রিজেস টু দিস লেভেল। ইমিডিয়েটলি ইউ হ্যাভ টু স্ট্যান্ড টেক ইউ অ্যাকশন ইউর নন পারফর্মিং লোন। ইফ ইউর ডিফল্ট লেস এ টেন পারসেন্ট। অর্থাৎ এটাকে টেন পারসেন্টের নিচে নামিয়ে আনতে পারো তাহলে তুমি সেফ।
অনুষ্ঠানে ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ফোরাম অব বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট হুমায়ন রশিদ ১১ দফা দাবি সম্বলিত একটি আবেদন অর্থমন্ত্রীর হাতে তুলে দেন।
এ সময় আইবিএফবির সাবেক প্রেসিডেন্ট মাহমুদুল হাসান চৌধুরী, ফাইন্যান্স সেক্রেটারি ও এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল মুজিদসহ অন্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৬১২ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৭, ২০১৮, আপডেট: ১৮০৫
এসই/আরবি