মঙ্গলবার (১৬ অক্টোবর) রাজধানীর পুরানা পল্টনের ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের (ইআরএফ) মিলনায়তনে দিনব্যাপী ‘বাংলাদেশি মধু ব্র্যান্ডিং’ শীর্ষক এক কর্মশালায় তিনি এ পরামর্শ দেন।
বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক) ও প্রিজম আয়োজিত দিনব্যাপী এক নীতি নির্ধারণী পর্যায়ের কর্মশালায় মাতেজা ডামেস্টিয়া মধুর বৈশ্বিক উৎপাদন-বাজারজাতকরণ, বাংলাদেশের মধু চাষ এবং এর উৎপাদনের চিত্র তুলে ধরেন।
মাতেজা ডামেস্টিয়া বলেন, ‘বর্তমানে দেশের চাহিদার ৭০ শতাংশ মধু আমদানি করতে হয়। অথচ মধু উৎপাদন ও প্রক্রিয়াজাতের দক্ষতা বাড়ালেই অভ্যন্তরীণ চাহিদা মিটিয়ে বিদেশে রফতানি করা সম্ভব। কারণ বাংলাদেশে বর্তমানে ২৫ হাজার মৌ চাষি আছেন, যারা মাত্র তিন হাজার টন মধু উৎপাদন করেন। অথচ এই মৌ চাষি দিয়ে বছরে ২৫ হাজার টন থেকে এক লাখ টন পর্যন্ত মধু উৎপাদন করা সম্ভব। ’
প্রিজম প্রকল্পের পরিচালক মো. মাহবুবুর রহমানের সভাপতিত্বে কর্মশালায় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশনের (বিএসটিআই) সহকারী পরিচালক এসএম আবু সায়েদ, শিল্প মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব সলিম উল্লাহ, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক খন্দকার শরিফুল ইসলাম, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক রুহুল আমিন, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপক মোহাম্মদ শাখওয়াত হোসেন ও প্রিজম প্রকল্পের টিম লিডার আলী সাবেত।
বাংলাদেশ সময়: ২১৫৬ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৬, ২০১৮
এমএফআই/আরআইএস/