সন্ধ্যায় বাংলানিউজকে এ তথ্য জানান খুলনা কর অঞ্চলের উপ-কর কমিশনার মো. হাসানুর রহমান।
সোমবার (১৩ নভেম্বর) মেলার প্রথমদিনে সেবাগ্রহণ ১৭১৯ জন ও রিটার্ন দাখিল করেছেন ১০৩৬ জন।
কর অপিল অঞ্চল খুলনার কর কমিশনার প্রশান্ত কুমার রায় বাংলানিউজকে বলেন, আগে মানুষ কর দিতে ভয় পেতো। এখন সে ভয় কেটে উৎসবমুখর পরিবেশে কর দেয়। কারণ তারা বুঝে গেছে আয়কর দিলে ক্ষতি নেই। এই টাকা সেবা হয়ে আবার ওই লোকের কাছেই ফিরে আসে।
বয়রাস্থ কর ভবন প্রাঙ্গণে আয়োজিত করমেলা ১৯ নভেম্বর পর্যন্ত প্রতিদিন সকাল নয়টা থেকে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত মেলাটি চলবে। মেলায় ৪৭টি স্টলের মাধ্যমে কর সংক্রান্ত সেবা দেওয়া হচ্ছে। মেলায় সব শ্রেণির করদাতারা ইটিআইএন রেজিস্ট্রেশন বুথে প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে নতুন করদাতারা ইটিআইএন রেজিস্ট্রেশন এবং বর্তমান করদাতারা পুনরায় নিবন্ধন করতে পারছেন। এছাড়া মেলায় করদাতাদের আয়কর রিটার্ন দাখিল এবং মেলা প্রাঙ্গণে স্থাপিত সোনালি, বেসিক ও জনতা ব্যাংকের বুথের মাধ্যমে তাৎক্ষণিকভাবে তাদের আয়কর জমা দিতে পারছেন। মেলায় নারী, প্রতিবন্ধী ও প্রবীণ করদাতাদের জন্য পৃথক বুথ রয়েছে।
করদাতাদের রিটার্ন পূরণে সহায়তা করার জন্য মেলায় ‘হেল্প ডেস্ক’র ব্যবস্থা আছে। এবার আয়কর রিটার্ন দাখিল শেষ হবে ৩০ নভেম্বর।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৫৫ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৪, ২০১৮
এমআরএম/এএটি