ঢাকা, মঙ্গলবার, ২৩ আশ্বিন ১৪৩১, ০৮ অক্টোবর ২০২৪, ০৪ রবিউস সানি ১৪৪৬

অর্থনীতি-ব্যবসা

মেটাকোর সাবকম লিমিটেডকে সাবমেরিন ক্যাবল লাইসেন্স হস্তান্তর করেছে বিটিআরসি 

স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট  | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ২২৩৮ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৭, ২০২২
মেটাকোর সাবকম লিমিটেডকে সাবমেরিন ক্যাবল লাইসেন্স হস্তান্তর করেছে বিটিআরসি 

ঢাকা: মেটাকোর সাবকম লিমিটেডকে বেসরকারি খাতের অংশ হিসেবে সাবমেরিন ক্যাবল লাইসেন্স হস্তান্তর করেছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।

ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণ এবং দেশের সাধারণ জনগণের কাছে সুলভ মূল্যে ইন্টারনেট সেবা পৌঁছে দেয়ার জন্য সরকার বেসরকারি খাতের তিনটি প্রতিষ্ঠানকে সাবমেরিন ক্যাবলের লাইসেন্স প্রদানের সিদ্ধান্ত নেয়।

 

লাইসেন্স হস্তান্তর প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে গত ১৫ সেপ্টেম্বর বিটিআরসি চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদার মেটাকোর সাবকম লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ জুনায়েদের নিকট লাইসেন্সের কপি হস্তান্তর করেন। লাইসেন্স হস্তান্তর অনুষ্ঠানটি চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়।  

এ সময় প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানের ভাইস চেয়ারম্যান ও সংসদ সদস্য রেজওয়ান আহমেদ তৌফিক, পরিচালক মোহাম্মদ আমিনুল হাকিম, কমিশনের লিগ্যাল ও লাইসেন্স বিভাগের কমিশনার আবু সৈয়দ দিলজার হোসেন, মহাপরিচালক আশীষ কুমার কুন্ডু, লাইসেন্স বিভাগের পরিচালক মো. নূরন্নবীসহ দুই প্রতিষ্ঠানের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ।  

লাইসেন্স প্রাপ্তিতে বিটিআরসির চেয়ারম্যান প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পর্ষদকে শুভেচ্ছা এবং অভিবাদন জানান। লাইসেন্সিং গাইডলাইনের সকল নিয়ম-কানুন যথাযথ ভাবে পালন করে সামনের কাজগুলো দ্রুত এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য নির্দেশনা প্রদান করেন। সেই সাথে বিটিআরসির পক্ষ থেকে সকল প্রকার সাহায্য এবং সহযোগিতা প্রদানের আশ্বাস দেন।  

সরকারের পক্ষ থেকে বিডিং পদ্ধতিতে লাইসেন্স প্রদানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হলে গত ১০ মে আবেদন জমা দেওয়ার শেষ দিন পর্যন্ত মোট ছয়টি প্রতিষ্ঠান লাইসেন্স গ্রহণের জন্য আবেদন প্রদান করে। আবেদনকারী প্রতিষ্ঠানের মধ্যে কারিগরি এবং অন্যান্য সক্ষমতা বিবেচনা করে মোট তিনটি প্রতিষ্ঠানকে সাবমেরিন ক্যাবল লাইসেন্স প্রদানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।  

লাইসেন্স প্রাপ্ত অপর দুটি প্রতিষ্ঠান যথাক্রমে সামিট কমিউনিকেশনস লিমিটেড এবং সিডিনেট কমিউনিকেশনস লিমিটেড।

মেটাকোর সাবকম লিমিটেডের পরিচালক মো. আমিনুল হাকিম জানান, প্রতিষ্ঠানটি আগামী ২০২৪ সাল থেকে তাদের সেবা কার্যক্রম চালুর লক্ষ্যে নিরন্তর কাজ করে যাবে।  

বাংলাদেশ সময়: ২২৩৭ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৭, ২০২২
এমআইএইচ/এমএইচএম

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।