গণভবন থেকে: শিক্ষাই জাতিকে উন্নত করার একমাত্র হাতিয়ার। আর সে কারণেই সরকার শিক্ষাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছে।
পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের অভিনন্দন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের আরও এগিয়ে যেতে হবে। ৮৭.০৪ ভাগ পাশের হারের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, বিএনপি-জামায়াতের আন্দোলন হরতালে বিঘ্নিত পরীক্ষার মাঝেও এই পাশের হার অর্জন একটি বড় কথা। তবে এই হার আরও বাড়াতে হবে।
একটি জাতি গঠনে শিক্ষাকে গুরুত্ব দিয়েছিলেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। মেয়েদের শিক্ষাকে অবৈতনিক করেছিলেন, দেশের সকল প্রাথমিক বিদ্যালয়কে জাতীয়করণ করেছিলেন। তিনি জানতেন শিক্ষা নিশ্চিত করতে পারলেই একটি যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ গঠন করা যাবে। জাতির জনকের সেই উদ্যোগের ধারাবাহিকতা বজায় রেখেই তার সরকার শিক্ষার উন্নয়নে কাজ করছে, বলেন শেখ হাসিনা।
তিনি কারিগরি শিক্ষার ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, শিক্ষা গ্রহণ করে বসে থাকলে চলবে না। আর সে কারণেই কারিগরি শিক্ষা ব্যবস্থা। এছাড়াও বিজ্ঞান শিক্ষার ওপর জোর দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, আমরা সার্ভে করে দেখেছি বিজ্ঞানে ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা কম। যা মোটেই গ্রহণযোগ্য নয়। এ জন্য বিজ্ঞান শিক্ষায় শিক্ষার্থীদের আগ্রহ বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়।
বিজ্ঞান ও গবেষণা ছাড়াও জাতি উন্নতির পথে হাটতে পারবে না, বলেও মত দেন প্রধানমন্ত্রী।
বিস্তারিত আসছে...
বাংলাদেশ সময় ১০২৮ ঘণ্টা, মে ৩০, ২০১৫
এমএমকে