ঢাকা, মঙ্গলবার, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ২৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিক্ষা

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ভিসিকে সংবর্ধনা

ব্যুরো এডিটর | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ২১১৪ ঘণ্টা, জানুয়ারি ৮, ২০১৭
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ভিসিকে সংবর্ধনা খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ভিসিকে সংবর্ধনা। বাংলানিউজ

খুলনা: সফলতার সঙ্গে মেয়াদ শেষ করায় খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ফায়েকউজ্জামানকে সংবর্ধনা দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি।

রোববার (০৮ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য জগদীশ চন্দ্র বসু একাডেমিক ভবনের সাংবাদিক লিয়াকত আলী মিলনায়তনে এ সংবর্ধনা দেওয়া হয়।

বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো উপাচার্যকে তার সফলভাবে কার্যকালের মেয়াদ পূর্তিতে এটাই প্রথম সংবর্ধনা অনুষ্ঠান।

শিক্ষক সমিতির সভাপতি প্রফেসর ড. সরদার শফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে এবং সমিতির সাধারণ সম্পাদক প্রফেসর ড. মোসাম্মাৎ হোসনে আরা’র সঞ্চালনায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন ট্রেজারার খান আতিয়ার রহমান, প্রফেসর ড. মো. রেজাউল করিম, প্রফেসর এ কে ফজলুল হক, প্রফেসর ড. দিলীপ কুমার দত্ত, প্রফেসর ড. মো. রফিকুল ইসলাম, প্রফেসর ড. মো. নাজমুল আহসান, প্রফেসর ড. আহমেদ আহসানুজ্জামান, প্রফেসর ড. মো. মনিরুল ইসলাম, প্রফেসর ড. শাহনেওয়াজ নাজিমুদ্দিন আহমেদ, প্রফেসর ড. অনির্বাণ মোস্তফা।

শিক্ষকদের মধ্যে আরও বক্তব্য রাখেন মেহেদী হাসান, নীপা অধিকারী, মো. আবুল ফজল, রাগিব শাকিল রাফি, হামালনা নিজাম। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকমণ্ডলী উপস্থিত ছিলেন।

শিক্ষকরা খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ফায়েকউজ্জামানকে একজন সফল উপাচার্য হিসেবে আখ্যায়িত করে বলেন, তিনি সততা, নিষ্ঠা, কর্মদক্ষতা, আচার-আচরণে, মানবিক দৃষ্টিভঙ্গিতে, নেতৃত্বে যে দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেলেন তা এ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের এ চমৎকার পরিবেশ স্বর্ণযুগ হিসেবে অম্লান থাকবে।  

উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ফায়েক উজ্জামান বলেন, সবার অংশগ্রহণ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়কে সামনে এগিয়ে নেওয়া সম্ভব নয়। একটি প্রতিষ্ঠানের সাফল্য নির্ভর করে সবার সহযোগিতামূলক অংশগ্রহণের ওপর। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা গবেষণার পাশাপাশি সমাজের প্রতি দ্বায়বদ্ধতা রয়েছে। সমাজ বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে দিকনির্দেশনা প্রত্যাশা করে।
 
দায়িত্বপালনকালে সবার সহযোগিতার কথা স্মরণ করে তিনি বলেন, মানসম্পন্ন বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় সবার সহযোগিতা ও প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় এখন অন্তর্বর্তীকালীন সময় পার করছে। আগামী ৫ বছর পর এর গুণগতমান অর্জন প্রচেষ্টার সুফল মিলবে।  

ছয় বছরের অধিককাল দায়িত্ব পালনের এ সময় স্মরণীয় হয়ে থাকবে উল্লেখ করে ফায়েকউজ্জামান বলেন, যেখানেই থাকি খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় এবং খুলনা আমার হৃদয়ে অবস্থান করবে।  

বাংলাদেশ সময়: ০৩১১ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৯, ২০১৬
এমআরএম/এমইউএম/এসএইচ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।