শনিবার (১১ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৯টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিক্যাল সেন্টারে ওষুধ নিরীক্ষণ শেষে এ ঘোষণা দেন তিনি।
এ সময় তিনি আরো ঘোষণা দেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ওষুধ ক্রয়ের যে লিস্ট রয়েছে তা বাতিল করে এখন থেকে সেরা পাঁচ কোম্পানির ওষুধ ক্রয় করা হবে।
তিনি বলেন, বর্তমানে মেডিক্যালে স্টোরে যে সব ওষুধ আছে তার অধিকাংশের মেয়াদ শেষ অথবা ড্যামেজ হয়ে গেছে। ব্যবহারের অনুপযোগী হওয়ায় আমরা মেডিক্যালের স্টোররুম সিলগালা করে দেব। ড্যামেজ ওষুধগুলো দুই একদিনের মধ্যে সরিয়ে ফেলা হবে। আর সমস্যার সমাধান না হওয়া পর্যন্ত স্টোর রুমের চাবি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরের কাছে থাকবে ।
নতুন ওষুধ ক্রয় না করা পর্যন্ত কয়েকদিন ওষুধের স্বল্পতা থাকবে। এ বিষয়টি শিক্ষার্থীদের মেনে নেওয়ার জন্য অনুরোধ করেন তিনি। তবে প্রয়োজনীয় কিছু ওষুধ বিশ্ববিদ্যালয়ের আশেপাশের ওষুধের দোকান থেকে সংগ্রহ করার জন্য মেডিক্যাল অফিসারদের বলেন তিনি।
এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক তপন কুমার সাহাসহ প্রক্টরিয়াল বডির সদস্য ও মেডিক্যাল অফিসাররা উপস্থিত ছিলেন।
এ উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। তবে এ ঘোষণা যাতে বাস্তবায়ন করা হয় সেই আশাই ব্যক্ত করেন তারা। একই সঙ্গে এ উদ্যোগের পিছনে সব থেকে বড় অবদান রাখায় বাংলানিউজকেও সাধুবাদ জানান তারা।
বাংলাদেশ সময়: ০৫০৩ ঘণ্টা, নভেম্বর ১২, ২০১৭
আরআই