অপরদিকে ইবতেদায়ি পরীক্ষায় ৭হাজার ১শ’ ৪৯জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ৭ হাজার ৪৮ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। অকৃতকার্য হয়েছে ১শ’ ১জন শিক্ষার্থী।
শনিবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা পৌনে ৩ টার দিকে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. হোসেন আলী বাংলানিউজকে এসব তথ্য জানান।
জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা গোপাল চন্দ্র সরকার বাংলানিউজকে জানান, জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) ও জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষার ফলাফল পেতে সন্ধ্যা নাগাদ অপেক্ষা করতে হবে। কারণ হিসেবে তিনি বলেছেন, অনলাইন থেকে সরাসরি ফলাফল সংগ্রহ করার মতো তাদের জন্য কোনো সুযোগ রাখা হয়নি। জেলার প্রত্যেক কেন্দ্রে অনলাইন থেকে সরাসরি ফলাফল সংগ্রহ করছেন সংশ্লিষ্টরা। আমরা প্রত্যেক কেন্দ্র থেকে ফলাফল সংগ্রহ করছি। জেলার সব ফলাফল হাতে পেতে সন্ধ্যা পর্যন্ত সময় লেগে যেতে পারে বলে যোগ করেন এ মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা।
বাংলাদেশ সময়: ১৫১০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ৩০, ২০১৭
এমবিএইচ/ওএইচ/