বিভাগের চার জেলায় এবার প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় ২ লাখ ৬ হাজার ৬৪ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়ে পাস করেছে ১ লাখ ৮৮ হাজার ৪৬৯ জন। এদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৭ হাজার ৩৫০ জন।
এছাড়া ইবতেদায়িতে বিভাগের চার জেলায় ১৪ হাজার ৮৪৯ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে পাস করেছে ১২ হাজার ৮৯৬ জন। জিপিএ পেয়েছে ১১৮ জন।
শনিবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকেলে বাংলানিউজকে এ তথ্য নিশ্চিত করে বিভাগীয় প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা তাহমিনা আক্তার বলেন, প্রাথমিকে সিলেট জেলায় ৭১ হাজার ৯৩৫ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছে ৬৫ হাজার ৭৫০ জন। এদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ হাজার ৩০১ জন।
এ জেলায় ইবতেদায়িতে ৬ হাজার ৩৬৪ জন অংশ নিয়ে পাস করেছে ৫ হাজার ৬০৮ জন। এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭৬ জন শিক্ষার্থী। সিলেট জেলায় প্রাথমিকে পাসের হার ৯১.৪০ এবং ইবতেদায়িতে ৯০.৪১।
সুনামগঞ্জে প্রাথমিকে ৫২ হাজার ৭৩ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে পাস করেছে ৪৬ হাজার ৩৯৭ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ হাজার ২৩ জন।
এ জেলায় ইবতেদায়িতে ৩ হাজার ৪৯২ জন অংশ নিয়ে পাস করেছে ২ হাজার ৯৪৮ জন। এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১১ জন। সুনামগঞ্জে প্রাথমিকে পাসের হার ৮৯.১০ এবং ইবতেদায়িতে ৮৪.৯৫।
হবিগঞ্জ জেলায় প্রাথমিকে ৪১ হাজার ৩৯২ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছে ৩৭ হাজার ৯৭৩ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ হাজার ১০২ জন।
এ জেলায় ইবতেদায়িতে ২ হাজার ১৩১ জন অংশ নিয়ে পাস করেছে ১ হাজার ৭৬৩ জন। এদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে মাত্র ৭ জন। হবিগঞ্জ জেলায় প্রাথমিকে পাসের হার ৯১.৭৪ এবং ইবতেদায়িতে ৮৩.৩২।
মৌলভীবাজার জেলায় ৪০ হাজার ৬৬৪ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছে ৩৮ হাজার ৩৪৯ জন। এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হয় ১ হাজার ৯২৪ জন।
এ জেলায় ইবতেদায়িতে ২ হাজার ৮৬২ জন অংশ নিয়ে পাস করেছে ২ হাজার ৫৭৭ জন। এদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৪ জন। মৌলভীবাজারে প্রাথমিকে পাসের হার ৯৪.৩১ এবং ইবতেদায়িতে ৯০.০৪।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৫৬ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ৩০, ২০১৭
এনইউ/আরআর