বৃহস্পতিবার (৩ মে) সকাল সাড়ে ৮টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত ‘বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী প্রগতিশীল শিক্ষক সমাজ’র ব্যানারে এ কর্মসূচি পালন করে তারা।
প্রশাসনিক ভবন ঘেরাওয়ের কারণে প্রশাসনিক কার্যক্রম দুপুর ১টা পর্যন্ত বন্ধ ছিল।
শিক্ষক লাঞ্ছনার বিচার, উপাচার্যের অ্যাক্ট, স্ট্যাটিউট ও সিন্ডিকেট পরিচালনা বিধি লঙ্ঘনের প্রতিবাদ, প্রক্টরিয়াল বডির অপসারণ ও জাকসু নির্বাচনের দাবিসহ বেশ কয়েকটি দাবিতে বেশ কিছু দিন ধরে এ আন্দোলন করছে তারা।
বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী প্রগতিশীল শিক্ষক সমাজের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ফরিদ আহমেদ বলেন, এভাবে স্বৈরাতান্ত্রিক নিয়মে বিশ্ববিদ্যালয় চলতে পারে না। দাবি বাস্তবায়ন না হলে আরও কঠোর আন্দোলন যাওয়া হবে।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ফারজানা ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, নৈতিক দাবি নিয়ে আন্দোলন করার অধিকার সবার আছে। কিন্তু শিক্ষার্থীদের ক্ষতি করে এভাবে অযৌক্তিক আন্দোলনের কোনো মানে হয় না। আমরা এখনো শান্তিপূর্ণ অবস্থানে আছি। শিক্ষার্থীদের ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষতি করে আর কতদিন আন্দোলন চালাবে। শিক্ষার্থী ও দেশবাসী এটা মেনে নেবে না।
এরআগে একই দাবিতে সোমবার (৩০ এপ্রিল) বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরাতন প্রশাসনিক ভবন অবরোধ করে রাখে আন্দোলনকারীরা।
বাংলাদেশ সময়: ১৩২৯ ঘণ্টা, মে ০৩, ২০১৮
জিপি