বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ রাস্তাঘাট সংস্কার করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু চত্বরে প্যান্ডেল তৈরি করা হচ্ছে।
এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের হেলিপ্যাডে সকল ফ্যাকাল্টির উদ্ভাবিত প্রযুক্তি নিয়ে প্রদর্শনীর প্রস্তুতিও চলছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছয়টি অনুষদের অর্জনগুলোকে তুলে ধরে একটি থিম সং (গান) তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এক কথায় বিশ্ববিদ্যালয়কে নতুন রূপে সাজিয়ে তোলার প্রস্তুতি চলছে।
রোববার (২২ জুলাই) দুপুর ২টায় অনুষ্ঠানের মূলপর্বটি অনুষ্ঠিত হবে বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু চত্ত্বরে। একই দিনে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় চার হাজার গ্রাজুয়েট এবারের অ্যালামনাইয়ে অংশ নেবেন। আগত অ্যালামনাইদের আবাসনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন গেস্ট হাউজ, জিটিআই ডরমেটরিসহ শহরের কিছু আবাসিক হোটেলে ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
অনুষ্ঠানের আয়োজক কমিটির অন্যতম সমন্বয়ক অধ্যাপক ড. এ.কে.এম জাকির হোসেন বাংলানিউজকে বলেন, বিভিন্ন প্রতিকূলতা পেরিয়ে রাষ্ট্রপতিকে সঙ্গে নিয়ে অ্যালামনাই আয়োজন করতে পেরে নিজেদের গর্বিত মনে করছি। রাষ্ট্রপতিকে অ্যাপায়নে আমরা পুরোপুরি প্রস্তুত। দেশের কৃষি উন্নয়নে গতি সঞ্চারের লক্ষ্যে সার্বিক নেতৃত্বদানে সমর্থ দক্ষ কৃষিবিদ, শিক্ষক, গবেষক ও ব্যবস্থাপনা বিশেষজ্ঞ তৈরি করা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম প্রাতিষ্ঠানিক দায়িত্ব। আগামী দিনগুলোতে এদেশের কৃষি উন্নয়ন ও গ্রামীণ দারিদ্রতা বিমোচনে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের উত্তীর্ণ গ্রাজুয়েটগণ অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে বলেও তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৫৫ ঘণ্টা, জুলাই ১৯, ২০১৮
এনটি