শনিবার (০১ ডিসেম্বর) বিকেল ৩টায় এ সিদ্ধান্ত নেয় শিক্ষার্থীরা।
এর আগে, শুক্রবার (৩০ নভেম্বর) এ দাবিতে ৯ ঘণ্টা এক হলের প্রভোস্টকে অবরুদ্ধ করে হল না ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে হলে তারা অবস্থান নেন।
পরে দুপুর ২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর (চলতি দায়িত্ব) ড. আবু কালাম মো. ফরিদ-উল ইসলাম আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলতে হলে যান। সেখানে প্রক্টর শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার আহ্বান জানালে শিক্ষার্থীরা আগামী বছর থেকে ভর্তি পরীক্ষা চলাকালীন হল চালু রাখার দাবি জানান।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্টার মুহাম্মদ ইব্রাহীম কবীর এক জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে আগামী বছর থেকে ভর্তি পরীক্ষার সময় আবাসিক হল খোলা রাখার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ঘোষণা দিলে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন থেকে সরে এসে হল ছাড়েন।
এ বিষয়ে কবীর বাংলানিউজকে বলেন, আগামী বছর থেকে তিন হল চালু রাখার বিষয়ে সার্বিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
শুক্রবার সকালে সাড়ে ১০টার দিকে হল সিলগালা করতে এলে শহীদ মুখতার ইলাহী হলের প্রভোস্ট এবং চার সহকারী প্রভোস্টকে অবরুদ্ধ করেন হলের শিক্ষার্থীরা। পরে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাদের উদ্ধার করে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭২৬ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০১, ২০১৮
আরবি/