ঢাকা, সোমবার, ৩০ বৈশাখ ১৪৩১, ১৩ মে ২০২৪, ০৪ জিলকদ ১৪৪৫

শিক্ষা

নোবিপ্রবি’র ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

জেলা সংবাদদাতা | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১০১৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ৩১, ২০১১
নোবিপ্রবি’র ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

নোয়াখালী: নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) ২০১১-১২ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা শেষ হওয়ার আট ঘণ্টা পর শুক্রবার রাতেই ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে।

বিস্তারিত ফলাফল ও নির্দেশিকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট (www.nstu.edu.bd) তে পাওয়া যাবে।



এর আগে শুক্রবার সকাল থেকে তিন শিফটে অর্থাৎ ‘সি’ গ্রুপের ভর্তি পরীক্ষা সকাল ১০-১১টা, ‘বি’ গ্রুপের ভর্তি পরীক্ষা দুপুর ১২-১টা এবং ‘এ’ গ্রুপের ভর্তি পরীক্ষা বিকেল ৩-৪.৩০টা নোবিপ্রবি’র নিজস্ব ক্যাম্পাসসহ নোয়াখালীর বিভিন্ন স্কুল ও কলেজ কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়।

পরীক্ষায় ‘এ’ গ্রুপের ৭৩০৭ জন আবেদনকারীর মধ্যে ৪৩৭৩ জন, ‘বি’ গ্রুপের ১৯৩৩ জন আবেদনকারীর মধ্যে ১৫১১ জন এবং ‘সি’ গ্রুপের ২০১৭ জন আবেদনকারীর মধ্যে ১৫৫০ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে।

পরীক্ষা শেষ হওয়ার আট ঘণ্টা পর রাত সাড়ে ১২টার দিকে ফলাফল প্রকাশ করা হয়।

ফলাফল সূত্রে জানা যায়, ‘এ’ গ্রুপের মেধা তালিকায় ৪৫০ জন, মুক্তিযোদ্ধা কোটায় ১৮ জন এবং উপজাতি কোটায় ৫ জন। ‘বি’ গ্রুপের মেধা তালিকায় ৬০ জন, মুক্তিযোদ্ধা কোটায় দু’জন এবং উপজাতি কোটায় একজন এবং ‘সি’ গ্রুপের মেধা তালিকায় ৮০ জন, মুক্তিযোদ্ধা কোটায় ৩ জন ও উপজাতি কোটায় একজন রয়েছে।

মেধা তালিকায় স্থান পাওয়া শিক্ষার্থীদের ২৩-২৬ জানুয়ারি ২০১২ এর মধ্যে ভর্তি হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের দশ শতাংশ অপেক্ষমান তালিকা এবং পাঁচ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা এবং উপজাতি কোটার জন্য নির্ধারিত রয়েছে।

এ শিক্ষাবর্ষে সর্বোচ্চ সংখ্যক আবেদনকারী ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের আবেদন করে এবং পরীক্ষায়ও অংশগ্রহণ করে। নতুন তিনটি বিভাগসহ ১০টি বিভাগে শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। বিভাগগুলো হলো, কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং, ফিশারিজ এন্ড মেরিন সায়েন্স, ফার্মেসি, এপ্লায়েড কেমিস্ট্রি এন্ড কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, মাইক্রোবায়োলজি, গণিত, ইংরেজি, ফুড টেকনোলজি এন্ড নিউট্রিশন সায়েন্স, এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স এন্ড হ্যাজার্ড স্টাডিজ এবং বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন।

এ বিভাগগুলোর ৫৯০টি আসনের বিপরীতে মোট ১১,২৫৭ জন প্রার্থী আবেদন করে। আসন প্রতি ১৯ জন প্রার্থী ভর্তি যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়।

ভর্তি কার্যক্রম পরিচালিত হয় প্রযুক্তির সর্বাধুনিক পদ্ধতি মোবাইল এসএমএস (টেলিটক) এর মাধ্যমে এবং ফলাফল প্রস্তুত করা হয় অপটিক্যাল মার্ক রিডার (ওএমআর) মেশিনের মাধ্যমে।

বাংলাদেশ সময় : ১০১০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ৩১, ২০১১

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।