মঙ্গলবার (১৯ ডিসেম্বর) বেলা ১১টায় ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা উপজেলা মিলনায়তনে মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেননির্বাচন কমিশনের সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ।
আগামী ২৮ ডিসেম্বর আলফাডাঙ্গা পৌরসভা এবং আলফাডাঙ্গা, বুড়াইচ ও গোপালপুর ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
এসব নির্বাচনের প্রার্থীদের নিয়ে মতবিনিময় সভায় হেলালুদ্দীন আহমদ বলেন, ‘যদি কোনো প্রার্থী কোনো কেন্দ্রে গণ্ডগোল করেন, ওই ভোট সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে একবার নয়, আমরা প্রয়োজনে দশবার নির্বাচন দেবো। কোনো কেন্দ্রে ভোট হয়ে যাওয়ার পর যদি শুনি, বাক্সে আগের রাতে ব্যালট পেপার ঢুকিয়ে রাখা হয়েছে, তাহলে ব্যবস্থা নেবো। প্রিসাইডিং অফিসার ঘোষণা দেওয়ার পরও কিন্তু আমাদের ক্ষমতা আছে। প্রয়োজনে আবার নির্বাচন করাবো’।
‘নির্বাচনে কোনো সরকারি কর্মকর্তা তিনি আনসার-ভিডিপি, পুলিশ, প্রিসাইডিং অফিসার, পোলিং অফিসার, সহকারী প্রিসাইডিং অফিসার, আমাদের ম্যাজিস্ট্রেট হন, যে কেউ যদি কোনো প্রার্থীর পক্ষে কাজ করেন, তাহলে চাকরি থাকবে না’।
আলফাডাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জয়ন্তী রূপা রায়ের সভাপতিত্বে সভায় বক্তৃতা দেন ফরিদপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) এরাদুল হক, ফরিদপুর জেলার পুলিশ সুপার (ভারপ্রাপ্ত) মো. জামাল পাশা, ফরিদপুরের আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. নুরুজ্জামান তালুকদার, র্যাব-৮ এর কোম্পানি অধিনায়ক মো. রইছউদ্দিন, ফরিদপুর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মাদ হাবিবুর রহমান, ফরিদপুর জেলা আনসার ও ভিডিপি কমান্ড্যান্ট এনামুল খাঁন, আলফাডাঙ্গা উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মমতাজ আল শিবলী প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১৯০৮ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৯, ২০১৭
আরকেবি/এএসআর