একই সঙ্গে এই সেন্টারের নয়টি কক্ষের মধ্যে একটি কক্ষে সর্বোচ্চ ভোট পড়েছে ১০টি। আর পুরো সেন্টারে মোট ভোট পড়েছে ৪১টি।
সোমবার (১৮ মার্চ) বিকেল ৪টায় ভোট গণনার সময় ওই সেন্টারে গিয়ে দেখা যায়, প্রত্যেক বুথের বক্স থেকে ব্যালট পেপার বের করা হলেও একটি ব্যালটবক্স একেবারেই খালি।
গণনায় দেখা যায়, এই সেন্টারে নয়টি বুথে মোট ভোট পড়েছে ৪১টি। তার মধ্যে দুইটি ভোট বাতিল বলে গণ্য হয়েছে। বাকি ৩৯টি ভোটের মধ্যে ভাইস চেয়ারম্যান (পুরুষ) পদে আলাউর রহমান টিপু (চশমা) ২৭ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। একই পদে ভিপি মতিন (বালব) ১৩ ভোট পেয়েছেন।
>>>আরও পড়ুন... ৫ ঘণ্টায় ২২ ভোট, দুই কক্ষে পড়েনি একটিও
ভাইস চেয়ারম্যান (মহিলা) পদে ১৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন শাহিনুর রহমান (পদ্মফুল)। একই পদে মিলি আছিয়া রহমান (প্রজাপতি) ১৬, রাশিদা খান (কলসি) ৪ ও মিতা ভুঁইয়া তানিয়া (ফুটবল) একটি ভোট পেয়েছেন।
এর আগে দুপুর সাড়ে ১২টায় ওই কেন্দ্রে গিয়ে দেখা যায়, কেন্দ্রের ৩নং ও ৯নং কক্ষ ভোটার শূন্য। দু'টি বুথে একটিও ভোট পড়েনি। সকাল ১১টা পর্যন্ত এই সেন্টারে অন্যান্য বুথে মোট ভোট পড়ে ৮টি৷
জানা যায়, এই কেন্দ্রে মোট ভোটার সংখ্যা ২ হাজার ৯৯৭। যাদের নয়টি বুথে ভাগ করা হয়েছে। কিন্তু ভোটারদের ডেকে এনেও ভোট দেওয়া যায়নি।
প্রিসাইডিং অফিসার নিলাদ্রি শেখর বাংলানিউজকে বলেন, আমরা পুরো প্রস্তুতি নিয়ে বসেছিলাম। কিন্তু একটি কক্ষে ভোট দেয়ার মানুষই থাকবেনা তা ভাবিনি। এই সেন্টারে মোট ভোট পড়েছে ৪১টি। যার মধ্যে দুইটি ভোট বাতিল হয়েছে। এখানে ভাইস চেয়ারম্যান (পুরুষ) আলাউর রহমান টিপু (চশমা) ২৭ ভোট ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শাহিনুর রহমান (পদ্মফুল) ১৯ পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
উল্লেখ্য, এই উপজেলা চেয়ারম্যান পদে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী না থাকায় বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় আওয়ামী লীগের কামাল হোসেন নির্বাচিত হয়েছে। এরফলে সেই পদের জন্য ভোটগ্রহণ করা হয়নি।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৫৫ ঘণ্টা, মার্চ ১৮, ২০১৯
এনটি