মঙ্গলবার (০৭ জানুয়ারি) ইসি সচিব মো. আলমগীর সাংবাদিকদের কাছে এমন মন্তব্য করেন।
সরস্বতি পূজা ২৯ ও ৩০ জানুয়ারি।
এ নিয়ে ইসি সচিব বলেন, ‘বাংলাদেশ হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ ও বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের চিঠির বিষয়ে সিদ্ধান্ত কমিশন নেবে। আমার সিদ্ধান্ত হলো এটা কমিশনে উপস্থাপন করতে হবে। তবে ভোটের তারিখ নির্ধারণের আগে পূজার বিষয়টি অবশ্যই বিবেচনায় এসেছে। কারণ কমিশন যখন কোনো শিডিউল ঘোষণা করে তখন কমিশনের সামনে সব তথ্য উপাত্ত দেওয়া হয়। এবং অনুমোদিত সরকারি ক্যালেন্ডার তাও দেওয়া হয়। সেই ক্যালেন্ডারে আমরা দেখেছি যে ওখানে সরস্বতি পূজার তারিখ দেওয়া আছে ২৯ জানুয়ারি। সেটা দেখেই ২৯ তারিখ নির্বাচন না দিয়ে ৩০ তারিখ দেওয়া হয়েছে’।
নির্বাচন পেছানো না হলে বিকল্প প্রস্তাবও করেছে পূজা উদযাপন কমিটি। সংগঠনটি বলেছে, ভোট কোনোভাবে পেছানো সম্ভব না হলে, যেসব স্কুল বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পূজা হবে, সে প্রতিষ্ঠান থেকে ভোটকেন্দ্র সরিয়ে নেওয়া হয়।
হিন্দু সম্প্রদায়ের এ পূজা উপলক্ষে রোববার (০৫ জানুয়ারি) হাইকোর্টে একটি রিট আবেদনও হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮০২ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৭, ২০২০
ইইউডি/জেডএস