বুধবার (২২ জানুয়ারি) বিকেলে নির্বাচন ভবনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে বৈঠকে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ হুঁশিয়ারি দেন।
তিনি বৈঠকে উপস্থিত বিভিন্ন বাহিনীর প্রধানের উদ্দেশে বলেন, আমি চাই না কোনো অভিযোগ, অনিয়ম, বিচ্যুতি যেন আমাদের পর্যন্ত না আসে।
‘কোনো গাফিলতি হলে আপনারা নিজেরাই তা সমাধান করবেন পুলিশ, বিজিবি, র্যাবের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের মাধ্যমে। কোনো বিচ্যুতি হলে সমাধান করবেন। যেন ভোটাররা নির্ভয়ে ভোট দিতে পারেন, সে অবস্থা সৃষ্টি হয়। ’
সিইসি বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য আমাদের নিষ্ঠা ও একাগ্রতা রয়েছে। আশা করি সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য আপনাদের সহায়তা পাবো। অতীতে যেমন সহায়তা পেয়েছি, আশা করি এবারও পাবো।
কেএম নূরুল হুদা বলেন, আমাদের কাছে প্রায়ই অভিযোগ আসে, কেন্দ্রে এজেন্ট নেই। আপনারা নিশ্চয় এজেন্টদের বাড়ি থেকে কেন্দ্রে আনবেন না। কিন্তু কেন্দ্র থেকে কোনো প্রার্থীর কোনো এজেন্ট যেন কেউ বের করে দিতে না পারে।
নির্বাচনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহারের বিষয়ে তিনি বলেন, আমাদের ইভিএম অনেক উন্নতমানের। এর মাধ্যমে ভুয়া ভোট দেওয়া সম্ভব নয়।
আগামী ১ ফেব্রুয়ারি ঢাকার দুই সিটি নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
ভোটে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় করণীয় নির্ধারণের এ বৈঠকে তিন নির্বাচন কমিশনার, ইসি সচিব, বিভিন্ন বাহিনীর প্রধান ও মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিরা উপস্থিত আছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৬০৩ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২২, ২০২০
ইইউডি/টিএ