নির্বাচন ভবনে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব মো. আলমগীর সাংবাদিকদের এতথ্য জানান।
তিনি বলেন, সম্প্রতি শূন্য হওয়া জাতীয় সংসদের পাঁচটি আসনের উপ-নির্বাচন নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হলেও তফসিল নিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
বাকি দু’টি উপ-নির্বাচন ও চট্টগ্রাম সিটি নির্বাচন নিয়ে ৭ ফেব্রুয়ারি ফের বৈঠকে বসবে কমিশন।
গাইবান্ধা-৩ আসনটি গত ২৭ ডিসেম্বর, ঢাকা-১০ আসনটি ২৯ ডিসেম্বর, ১০ জানুয়ারি বাগেরহাট-৪, ১৮ জানুয়ারি বগুড়া-১ আসন, আর যশোর-৬ আসনটি ২১ জানুয়ারি শূন্য হয়েছে। সংবিধান অনুযায়ী, আসন শূন্য হওয়ার পরবর্তী নব্বই দিনের মধ্যে উপ-নির্বাচন অনুষ্ঠানের বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
সে অনুযায়ী, গাইবান্ধা-৩ আসনে আগামী ২৫ মার্চ, ঢাকা-১০ আসনে ২৭ মার্চ ও বাগেরহাট-৪ আসনে ৮ এপ্রিল, ১৬ এপ্রিল আর যশোর-৬ আসনে ১৯ এপ্রিলের মধ্যে ভোটগ্রহণ করতে হবে।
২০১৫ সালের ২৮ এপ্রিল চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ভোটগ্রহণ করেছিল ইসি। এ সিটির মেয়াদ শেষ হবে ২০২০ সালের ৫ আগস্ট। নির্বাচনী আইন অনুযায়ী, ৫ আগস্টের পূর্ববর্তী ১৮০ দিনের মধ্যে নির্বাচনের বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
এরইমধ্যে ইসি সচিব গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, আগামী মার্চে এই সিটির ভোটগ্রহণ করবে।
বাংলাদেশ সময়: ২০৩০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৮, ২০২০
ইইউডি/জেডএস