বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সঙ্গে বৈঠকে শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এ কথা বলেন এইচটি ইমাম।
এইচটি ইমাম বলেন, সিটি নির্বাচনের সার্বিক অবস্থা ভালো।
‘আমরা এখন নিজস্ব খরচে বড় বড় প্রজেক্ট করতে পারি। এই উচ্চতায় এসে গণতান্ত্রিক রীতিনীতি ও নির্বাচন ব্যবস্থায় আমরা যে পরিবর্তনগুলো এনেছি আমাসদের চাওয়া সেগুলো অন্যরা মেনে চলুক। আমরা চাই সুষ্ঠুভাবে তারা নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করুক। আন্তর্জাতিক কোড অব কনডাক্ট ও নির্বাচন কমিশনের নিয়ম ও সংবিধান মেনে চলুক। ’
প্রধানমন্ত্রীর এ উপদেষ্টা বলেন, বিদেশি ডিপ্লোম্যাটদের ব্যাপারে যে নিয়ম কানুন, তাদের দেশীয় যে কর্মকর্তা-কর্মচারী একই নিয়ম তাদের ব্যাপারে প্রযোজ্য হতে পারে না। কারণ তারা বাংলাদেশের। ফলে দেশীয়দের ব্যাপারে আইনকানুন যেমন আছে ঠিক সেভাবেই যেন মেনে চলা হয়। তারা যেন মনে না করেন যে, তারা অনেক কিছুই করতে পারেন।
এইচটি ইমাম আরও বলেন, গত নির্বাচনে কোনো বিশেষ একটি দেশের অ্যাম্বাসেডর ক্যামেরা নিয়ে পোলিং বুথে ঢুকে গিয়েছিলেন। সিটি নির্বাচনে যেন এ ধরনের ঘটনা না ঘটে। আমরা রাষ্ট্রদূতদের যথেষ্ঠ সম্মান করি। বাংলাদেশের মতো এতো আদর-যত্ন কেউ করে না। আমরা সেভাবেই আতিথেয়তা করবো। কিন্তু আতিথেয়তার মানে এই নয় যে, সেই সুযোগে কেউ অতিরিক্ত বাড়াবাড়ি করবে।
ইসির সঙ্গে বৈঠককালে এইচটি ইমাম ছাড়াও প্রতিনিধি দলে ছিলেন আ’লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবীর নানক, যুগ্ম সম্পাদক আফম বাহাউদ্দীন নাসিম, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আব্দুস সোবাহান গোলাপ, সাবেক সংসদ সদস্য সানজিদা খানম।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৫০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ৩০, ২০২০
ইইউডি/এইচজে