রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১টায় জাতীয় প্রেসক্লাবে ইলেকশন মনিটরিং ফোরাম ও সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশনের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি একথা বলেন।
মোহাম্মদ আবেদ আলী বলেন, নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য হয়েছে।
তিনি দাবি করেন, দুই দলের আন্তরিকতা থাকলে আরও ভোটার কেন্দ্রে আসতেন। সার্বিকভাবে ভোটাররা আস্থার সংকটে ভুগছেন।
তিনি বলেন, কিছু কিছু এলাকায় প্রচারণায় বাধা দেওয়ার অভিযোগ আনা হলেও মাঠ পর্যায়ে সংস্থার পর্যবেক্ষকরা সরাসরি তেমন কোনো দৃশ্য দেখতে পায়নি। তবে কয়েকটি এলাকায় নির্বাচন কেন্দ্র করে কিছু গোলযোগের খবর পাওয়া গেছে। ইলেকশন মনিটরিং ফোরামের নির্বাচনপূর্ব পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, এসব গোলযোগের অধিকাংশই সরকার বা বিরোধী দল সমর্থিত ও বিদ্রোহী ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থীদের কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে সংঘটিত হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ইলেকশন মনিটরিং ফোরাম ৫০৭ জন প্রশিক্ষিত নির্বাচন পর্যবেক্ষক সর্বমোট ৭২৯ কেন্দ্র পর্যবেক্ষণ করে এসব তথ্য সংগ্রহ করেন। সংবাদ সম্মেলনে বিভিন্ন নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৩১ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০২, ২০২০
পিএস/এফএম