কমিশন সূত্রগুলো জানায়, নির্বাচনী প্রশিক্ষণ খাতে ১৯ কোটি টাকা ব্যয় করেছে নির্বাচন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট। এছাড়া নির্বাচন পরিচালনা খাতে ২৪ কোটি টাকার মতো ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় ব্যয় হয়েছে ২২ কোটি টাকা।
নির্বাচন পরিচালনা খাতে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের ভাতা বাবদ ১১ কোটি ৯ লাখ ৮৭ হাজার টাকা, ম্যাজিস্ট্রেটদের ভাতা বাবদ দেড় কোটি টাকা, সার্বিক পরিবহন খরচ ১ কোটি ৬ লাখ ৬৪ হাজার টাকা, মনিহারি ব্যয় ২ কোটি ২৮ লাখ ৮৮ হাজার ৪৯০ টাকা ও আপ্যায়ন ব্যয় হয়েছে ২২ লাখ ১৫ হাজার টাকা। গাড়ির জ্বালানি, মজুরি, যানবাহন ভাড়া, মুদ্রণ ও অন্য খাতে অবশিষ্ট ব্যয় হয়েছে।
নির্বাচনে প্রায় ৫০ হাজার ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করেছেন। ইভিএম পরিচালনায় সশস্ত্র বাহিনীর ৫ হাজার ১৫ জন নিরস্ত্র সদস্য কারিগরি সহায়তা দিয়েছেন।
ঢাকা ভোটে আইনশৃঙ্খলা খাতে ব্যয় হয়েছে প্রায় ২২ কোটি টাকা। পুলিশ, র্যাব, বিজিবি, আনসারের প্রায় ৫০ হাজার সদস্য নিয়োজিত ছিলেন। ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তায় ভোটের আগে পরে পাঁচদিন প্রায় ৪২ হাজার ফোর্স মোতায়েন ছিলেন। তাদের ভাতা, খাবার, পরিবহনসহ অন্য খাতে এই অর্থ ব্যয় হয়েছে।
১ ফেব্রুয়ারি ঢাকার দুই সিটির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
বাংলাদেশ সময়: ২১৪৫ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৪, ২০২০
ইইউডি/এএ