এ দিন বেলা ১১টায় ইসির সভাকক্ষে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হবে। এতে জাতীয় সংসদের শূন্য আসনগুলোর ভোট নিয়েও আলোচনা হবে।
পাঁচটি শূন্য আসনের মধ্যে গাইবান্ধা-৩ আসনটি গত ২৭ ডিসেম্বর, ঢাকা-১০ আসনটি ২৯ ডিসেম্বর, ১০ জানুয়ারি বাগেরহাট-৪, ১৮ জানুয়ারি বগুড়া-১, আর যশোর-৬ আসনটি ২১ জানুয়ারি শূন্য হয়েছে।
সংবিধান অনুযায়ী, আসন শূন্য হওয়ার পরবর্তী নব্বই দিনের মধ্যে উপ-নির্বাচন অনুষ্ঠানের বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
সে অনুযায়ী, গাইবান্ধা-৩ আসনে আগামী ২৫ মার্চ, ঢাকা-১০ আসনে ২৭ মার্চ, বাগেরহাট-৪ আসনে ৮ এপ্রিল, বগুড়া-১ আসনে ১৬ এপ্রিল আর যশোর-৬ আসনে ১৯ এপ্রিলের মধ্যে ভোটগ্রহণ করতে হবে।
২০১৫ সালের ২৮ এপ্রিল চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ভোটগ্রহণ করেছিল ইসি। এ সিটির মেয়াদ শেষ হবে ২০২০ সালের ৫ আগস্ট। নির্বাচনী আইন অনুযায়ী, ৫ আগস্টের পূর্ববর্তীকালের ১৮০ দিনের মধ্যে নির্বাচন করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
এ নিয়ে ইতোমধ্যে ইসি সচিব মো. আলমগীর গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, আগামী মার্চে এই সিটির ভোটগ্রহণ করবে ইসি। এছাড়া চট্টগ্রাম সিটির সঙ্গে দু’টি উপ-নির্বাচন হতে পারে। এছাড়া তিনটি উপ-নির্বাচন আলাদাভাবে সম্পন্ন করার চিন্তা করছে ইসি।
বাংলাদেশ সময়: ২২০০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৫, ২০২০
ইইউডি/টিএ