নির্বাচন কমিশনের নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখা জানিয়েছে, মেয়র পদে বৈধ প্রার্থী রয়েছে ছয় জন। তারা হলেন- আওয়ামী লীগের এম রেজাউল করিম চৌধুরী, বিএনপির শাহাদাত হোসেন, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের এম এ মতিন, পিপলস পার্টির আবুল মনজুর, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের মুহাম্মদ ওয়াহেদ মুরাদ ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মো. জান্নাতুল ইসলাম।
খোকন চৌধুরী ও মোহাম্মদ তানজির আবেদীন স্বতন্ত্র থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চাইলেও তাদের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়। এছাড়া জাতীয় পার্টির বৈধ প্রার্থী সোলায়মান আলম শেঠ প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নেন রোববার (০৮ মার্চ)।
এ সিটি নির্বাচনে কাউন্সিলর পদে ২৬৯ জন প্রার্থী রয়েছেন।
তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়ন দাখিলের শেষ সময় ছিল ২৭ ফেব্রুয়ারি, মনোনয়নপত্র বাছাই হয়েছে ১ মার্চ। আপিল ২ থেকে ৪ মার্চ, প্রার্থিতা প্রত্যাহার ৮ মার্চ। আর প্রতীক বরাদ্দ হবে ৯ মার্চ। ভোটগ্রহণ হবে ২৯ মার্চ।
২০১৫ সালের ২৮ এপ্রিল চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ভোটগ্রহণ করেছিল ইসি। এ সিটির মেয়াদ শেষ হবে ২০২০ সালের ৫ আগস্ট। নির্বাচনী আইন অনুযায়ী, ৫ আগস্টের আগের ১৮০ দিনের মধ্যে নির্বাচনের বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
একই তফসিল অনুযায়ী, বগুড়া-১ আসন ও যশোন-৬ আসনের উপ-নির্বাচনও অনুষ্ঠিত হবে। সোমবার (০৯ মার্চ) এ আসনেও প্রতীক বরাদ্দ দেবেন রিটার্নিং কর্মকর্তা।
গত ১৮ জানুয়ারি বগুড়া-১ আসন আর যশোর-৬ আসনটি ২১ জানুয়ারি শূন্য হয়েছে।
সংবিধান অনুযায়ী, আসন শূন্য হওয়ার পরের নব্বই দিনের মধ্যে উপ-নির্বাচন অনুষ্ঠানের বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
বগুড়া-১ আসনে ১৬ এপ্রিল আর যশোর-৬ আসনে ১৯ এপ্রিলের মধ্যে ভোটগ্রহণ করতে হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৪৫ ঘণ্টা, মার্চ ০৮, ২০২০
ইইউডি/জেডএস