সদা স্বল্পভাষী জেমস জন্মদিনের অনুভূতি ব্যক্ত করেছেন মাত্র কয়েক শব্দে, ‘এটা ভালো লাগছে, ভীষণ ভালো লাগছে। ’
বারিধারা ডিওএইচএসের দুই নম্বর রোডের ১৪৮ নম্বর অ্যাপার্টমেন্টের প্রধান ফটকের সামনে কয়েকটি প্রতিকৃতি।
এখানে নিজের স্টুডিওতে বিকেলের কিছুটা সময় ভক্তদের সঙ্গে কাটিয়েছেন জেমস। কেক আর উপহার নিয়ে এসেছিলেন কয়েকটি সংগঠনের জেমস-ভক্তরা। এর মধ্যে অন্যতম হলো ‘জেমস ফ্যান ক্লাব’ ও ‘জেমস গুরুর দুষ্টু ছেলের দল’।
ভক্তদের ভালোবাসার প্রতিক্রিয়া হিসেবে কিছু বলতে চান? এমন প্রশ্নের জবাবে বাংলানিউজকে কিংবদন্তি এই সংগীতশিল্পী বলেন, ‘ভালো থাক, সুন্দর থাক ভক্তরা। শুভকামনা রইলো। ’
জেমসের জন্মদিনে ভক্ত প্রিন্স ‘গুরু’র ৫৩টি প্রতিকৃতি স্থাপন করেছেন শহরের বিভিন্ন স্থানে। ‘জেমস ফ্যান ক্লাব’-এর রূপকার এই তরুণ কয়েক বছর ধরে আলোচনায় রয়েছেন। এবারও এর ব্যতিক্রম হয়নি। প্রিন্স সম্পর্কে জেমস বলেন, ‘কে কীভাবে আমার জন্মদিন পালন করে, এটা তার ব্যক্তিগত ব্যাপার। ’
বাংলানিউজের সঙ্গে আলাপে জেমস আরও জানান, নতুন এককের কাজ শুরু করেছেন তিনি। তবে কবে রিলিজ হবে সেটি তিনি জানেন না।
জেমস হয়ে ওঠার পেছনে মা-বাবার অবদানের পর কার অবদান বেশি বলে মনে করেন জেমস? এর উত্তরেও ভক্তদের এগিয়ে রাখলেন নগর বাউল। বললেন, ‘আমার দর্শক, আমার অডিয়েন্সরা। ওরা আছে বলেই এখনও গান গাচ্ছি’।
বাংলাদেশ সময়: ১৮২৩ ঘণ্টা, অক্টোবর ০২, ২০১৭
এসও