১৫ অক্টোবর পর্যন্ত বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি প্রাঙ্গণে চলবে এ উৎসব। বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়, ইন্ডিয়া বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন এবং বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সহযোগিতায় অনুষ্ঠিত হচ্ছে এ আয়োজন।
দুই বাংলার শিল্পী ও কলাকুশলীদের পারস্পরিক আত্মার বন্ধনকে এ উৎসব আরো দৃঢ় করবে বলে মনে করছেন বিশিষ্ট সংস্কৃতিজনেরা।
এ ব্যাপারে শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী বাংলানিউজকে বলেন, বাংলাদেশের সব ধারার সংস্কৃতি কর্মীদের মিলনমেলা হিসেবে কাজ করছে গঙ্গা-যমুনা নাট্য ও সংস্কৃতি উৎসব। আশাকরি এ উৎসবের মধ্য দিয়ে তৈরি হওয়া মেলবন্ধন বৃহত্তর জাগরণে ভূমিকা রাখবে।
উৎসবের আয়োজনে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন বিভিন্ন দর্শক। উৎসব সম্পর্কে দর্শক খাইরুল ইসলাম বলেন, নগর জীবনে এ যেন একটু ভিন্ন রকমের আয়োজন। সংস্কৃতির প্রায় প্রতিটি ধারার স্বাদ পাওয়া যাচ্ছে এ আয়োজনে।
শনিবার উৎসবের মুক্তমঞ্চে দলীয় সংগীত পরিবেশন করে আনন্দ এবং ঋষিজ সংগীতগোষ্ঠী। একক সংগীত করেন আবিজা রহমান সেতু। দলীয় আবৃত্তি করে মুক্তধারা এবং কথা আবৃত্তি চর্চাকেন্দ্র। একক আবৃত্তি করেন বেলায়েত হোসেন এবং অনন্যা লাবণী।
দলীয় নৃত্য পরিবেশন করে নটরাজ এবং বিন্নিচিক নৃত্যগোষ্ঠী। পথনাটক আনেন চন্দ্রকলা থিয়েটার।
এছাড়া ঢাকা থিয়েটার প্রযোজিত নাটক ‘ধাবমান’, সময় প্রযোজিত ‘যযাতি’, এবং নাট্যচক্র প্রযোজিত ‘মৃত্যুক্ষুধা’ পরিবেশিত হয় নাট্যশালাগুলোতে।
বাংলাদেশ সময়: ২১৫০ ঘণ্টা, অক্টোবর ০৭, ২০১৭
এইচএমএস/এসএইচ