জীবনের শেষ লগ্নে আমজাদ হোসেনের পাশে ছিলেন তার ছোট ছেলে নির্মাতা ও অভিনেতা সোহেল আরমান। ওই হাসপাতালে এখন আনুষ্ঠানিকতার বিষয়ও দেখতে হচ্ছে শোকাহত আরমানকে।
শুক্রবার সন্ধ্যায় ব্যাংকক থেকে সোহেল আরমান বাংলানিউজকে বলেন, ‘বাবা যখন শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করছিলেন তখন আমি তার পাশেই ছিলাম। ঠিক দুপুর ৩টার ৫৭ মিনিটে (ব্যাংকক সময়) বাবা আমাদের একা করে চলে গেলেন। এখানে পরিবার থেকে একমাত্র আমিই আছি। ’
‘মরদেহ দেশের নেওয়ার জন্য অনেক ছোটাছুটি করতে হচ্ছে। নানা রকম আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করতে হচ্ছে। বাবার সম্মান রক্ষার্থে যা যা করা লাগে সব করছি। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষও আমাকে যথেষ্ট সাহায্য করছে। এখন আর কিছু বলার শক্তি পাচ্ছি না। শুধু সবাইকে বলবো বাবার মাগফেরাতের জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করতে। ’
উন্নত চিকিৎসার জন্য গত ২৭ নভেম্বর আমজাদ হোসেনকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে ঢাকা থেকে ব্যাংককের বামরুনগ্রাদ হাসপাতালে নেওয়া হয়। চিকিৎসকরা তাকে বাঁচিয়ে রাখতে সর্বাত্মক চেষ্টা করলেও সব নিষ্ফল প্রমাণ করে আমজাদ হোসেন চলে গেলেন না ফেরার দেশে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮০০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৪, ২০১৮
জেআইএম