আমজাদ হোসেনের মরদেহের সঙ্গে রয়েছেন তার ছোট ছেলে নির্মাতা ও অভিনেতা সোহেল আরমান।
ডিরেক্টরস গিল্ডের সাধারণ সম্পাদক এস এ হক অলিক বাংলানিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এস এ হক অলিক বলেন, শুক্রবার মরদেহ দেশে পৌঁছানোর পর রাজধানীর আদাবরে আমজাদ হোসেনের বাসায় নিয়ে যাওয়া হবে। তিনি যে মসজিদে নিয়মিত নামাজ পড়তেন, সে মসজিদে তার প্রথম জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হবে। এরপর মরদেহ রাতে বারডেম হাসপাতালের হিমঘরে রাখা হবে।
এই নির্মাতা আরও জানান, শনিবার (২২ ডিসেম্বর) সকাল ১১টায় জনসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আমজাদ হোসেনের মরদেহ রাখা হবে। সেখান থেকে মরদেহ নেওয়া হবে এটিএন বাংলায়। এরপর বাদ যোহর বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশনে (বিএফডিসি) আমজাদ হোসনের দ্বিতীয় জানাযার নামাজ অনুষ্ঠিত হবে। সেখান থেকে মরদেহ চ্যানেল আইতে নেওয়া হবে। এরপর দাফনের জন্য মরদেহ জামালপুরের উদ্দেশ্যে রওনা হবে।
আমজাদ হোসেনের মৃত্যুর পর পরিবারের পক্ষ থেকে তাকে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে দাফনের জন্য ইচ্ছা প্রকাশ করা হয়। পরবর্তীতে আমজাদ হোসেনের ইচ্ছায় জামালপুরে বাবা-মার কবরের পাশে তাকে শায়িত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
গত ১৪ ডিসেম্বর ব্যাংককের বামরুনগ্রাদ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আমজাদ হোসেন শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তার বয়স হয়েছিলো ৭৬ বছর।
বাংলাদেশ সময়: ১৭২৭ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২১, ২০১৮
জেআইএম