এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, রোববার (২৭ জানুয়ারি) আমি দীর্ঘক্ষণ আলী’র পাশে ছিলাম। তার মুখের কাছে বার বার হাত নাড়িয়েছি।
তিনি আরও বলেন, এখন নিঃশ্বাসের সঙ্গে তার বুক উঠানামা করছে। মনে হচ্ছে চোখ খুলে তাকাতে যাচ্ছে। কিন্তু পারছে না। সবাই দোয়া করুন- যাতে আলী আবার আমাদের মাঝে ফিরে আসে।
শুক্রবার (২৫ জানুয়ারি) সকাল ৯টার থেকে আলাউদ্দীন আলী’র শারীরিক অবস্থার অবনতি দেখা দেয় বলে তার সহকারী মোমিন বিশ্বাস জানিয়েছিলেন। গেলো দু’দিন অনেকটা আশঙ্কাজনক অবস্থাই ছিলেন তিনি। তবে রোববার (২৭ জানুয়ারি) তার অবস্থার খানিকটা উন্নতি হয়েছে।
এদিকে মঙ্গলবার (২২ জানুয়ারি) দিবাগত রাত সাড়ে ১১টার দিকে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। সেই থেকে এখনো পর্যন্ত রাজধানীর মহাখালীর ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ (আয়েশা মেমোরিয়াল) হাসপাতালে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন আছেন তিনি।
আলাউদ্দীন আলী দীর্ঘ দিন ধরে নিউমোনিয়ার সমস্যায় ভুগছিলেন। এখন ফুসফুসের প্রদাহ ও রক্তে সংক্রমণ সমস্যায় দেখা দিয়েছে। শরীরে খানিকটা জ্বরও আছে।
আলাউদ্দীন আলী একাধারে একজন সঙ্গীত পরিচালক, সুরকার, বেহালাবাদক ও গীতিকার। ১৯৫২ সালের ২৪ ডিসেম্বর, মুন্সিগঞ্জের বিক্রমপুরের টঙ্গিবাড়ী থানার বাঁশবাড়ী গ্রামে তার জন্ম। তার বাবা ওস্তাদ জাদব আলী।
বাংলাদেশ সময়: ২১৫২ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৭, ২০১৯
ওএফবি