ঢাকা: ড্রাগনের দেখা মেলে রূপকথা বা কল্পকাহিনীতে। বাস্তবে অগ্নিমুখো ড্রাগন নেই বটে, তবে এর ক্ষুদ্র সংস্করণ আছে বৈকি!
মহাশয়ের নাম ড্র্যাকো ভলানস।
ড্র্যাকো ভলানস এক লাফে ৩০ ফুট পর্যন্ত দূরে পৌঁছাতে পারে। তবে কল্পনার ড্রাগনের সঙ্গে এদের পার্থক্য হলো এরা লম্বায় হয় মাত্র আট ইঞ্চি পর্যন্ত। এদের গঠন বিন্যাস সর্বোচ্চ ১২ ইঞ্চির মধ্যেই সীমাবদ্ধ। তবে স্ত্রী ড্র্যাকোরা পুরুষদের তুলনায় বড় হয়।
ওহ্ আরেকটি কথা, এদের নিঃশ্বাসে আগুনের উত্তাপ বা আগুন কোনোটাই নেই। তবে কোনো কোনো ড্র্যাকো ভলানসের চোয়ালের নিচের অংশ খানিক বর্ধিত।
স্ত্রী ড্র্যাকোরা মাটিতে ডিম পেড়ে পাহারা দেয়। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ডিম ফুটে বের করা পর্যন্তই তাদের কাজ। তারপর বাচ্চারা নিজেরাই নিজেদের দায়িত্ব নেয়।
ফ্লাইং ড্রাগন ১৭৫৮ সালে প্রথম শ্রেণীবিন্যাস করা হয়।
তথ্যসূত্র: ইন্টারনেট।
বাংলাদেশ সময়: ০১২০ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৩, ২০১৫
এসএমএন/এএ