ঢাকা, রবিবার, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ২২ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফুটবল

আকিজ ফাউন্ডেশন স্কুল অ্যান্ড কলেজে ফুটবল প্রতিযোগিতা 

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০১৫০ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৪, ২০১৯
আকিজ ফাউন্ডেশন স্কুল অ্যান্ড কলেজে ফুটবল প্রতিযোগিতা 

ঢাকা: আকিজ ফাউন্ডেশন স্কুল অ্যান্ড কলেজে আন্তঃশ্রেণি ফুটবল প্রতিযোগিতা ২০১৯ অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

প্রতিষ্ঠানটির উত্তরা ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত ‘মোজো আন্তঃশ্রেণি ফুটবল প্রতিযোগিতা’ শিরোনামে পাঁচ দিনব্যাপী এ ফুটবল প্রতিযোগিতা আনুষ্ঠানিকভাবে শেষ হয় বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর)।  

প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. জামালুন্নেসার উপস্থিতিতে সাবেক কৃতি ফুটবলার রোকনুজ্জামান কাঞ্চন বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন।

এসময় স্কুলের বিভিন্ন ক্যাম্পাসের প্রায় দেড় হাজার শিক্ষার্থী উপস্থিত থেকে ফুটবল প্রতিযোগিতার ফাইনাল খেলা উপভোগ করে।  

অধ্যাপক ড. জামালুন্নেসা বলেন, ছাত্র-ছাত্রীদের দৈহিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলার ভূমিকা অপরিসীম। প্রতিবছর আকিজ ফাউন্ডেশন স্কুল অ্যান্ড কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে এর গুরুত্ব তুলে ধরার জন্য বিভিন্ন ধরনের প্রতিযোগিতার আয়োজন করে থাকে।

এ বছর আকিজ ফাউন্ডেশন স্কুল অ্যান্ড কলেজের পাঁচটি শাখা থেকে মোট ১৬টি দল গ্রুপ পর্যায়ে তিনটি গ্রুপে বিভক্ত হয়ে রাউন্ড রবিন লিগে অংশগ্রহণ করে। ‘সি’ গ্রুপের শীর্ষ দু’দল দশম শ্রেণি ও একাদশ শ্রেণি এবং ‘এ’ ও ‘বি’ গ্রুপের শীর্ষ দু’দল সপ্তম (ইউরোপ) এবং বনফুল-১ এর মধ্যে ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ‘সি’ গ্রুপে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে দশম শ্রেণি এবং ‘বি’ গ্রুপে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে বনফুল দল। বনফুল দলের খেলোয়াড়রা হলো- রাব্বি, ইমন, আরফিন, শামীম, মানিক, ইদ্রিস, রুদ্র, আকাশ, সোহাগ ও সোহেল।

আকিজ ফাউন্ডেশন স্কুল অ্যান্ড কলেজ আকিজ শিল্পগোষ্ঠীর একটি জনকল্যাণমূলক পদক্ষেপ। স্কুলটি ২০১০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়ে ৩৩ জন ছাত্র-ছাত্রী ও আটজন শিক্ষক নিয়ে যাত্রা শুরু করে। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটির পাঁচটি শাখায় ইংরেজি ও বাংলা মাধ্যমে মোট দই হাজার ছাত্র-ছাত্রী এবং ১৫০ জন শিক্ষক আছেন। আকিজ ফাউন্ডেশন স্কুল অ্যান্ড কলেজ মূলত জাতীয় কার্যক্রম অনুযায়ী শিক্ষা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান। এ প্রতিষ্ঠানে শিশু শ্রেণি থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায় পর্যন্ত ইংরেজি ও বাংলা মাধ্যমে শিক্ষা দেওয়া হয়। বাংলা ভার্সনের শিক্ষা কার্যক্রমটি দেশের সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য বিনামূল্যে উন্মুক্ত এবং ‘বনফুল’ নামে পরিচিত। বর্তমানে ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী বনফুল প্রকল্পের আওতাধীনে লেখাপড়া করছে।  

বাংলাদেশ সময়: ২১৪৭ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৩, ২০১৯
ইউজি/আরবি/

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।