ঘরের মাঠ ন্যু ক্যাম্পে বার্সেলোনার গোল উৎসব শুরু হয় ম্যাচের শুরুতেই। দ্বিতীয় মিনিটে ফ্রেঙ্ক ডি ইয়ংয়ের ডান দিক থেকে বাড়ানো বল পেনাল্টি স্পটের কাছে পেয়ে যান ফাতি।
সপ্তম মিনিটে ব্যবধান বাড়ায় স্বাগতিকরা। এবারও সেই ফাতি-ডি ইয়ং জুটি। পেনাল্টি বক্সের বাম সাইড থেকে ফাতির বাড়ানো বল ডান পায়ে টোকা দিয়ে গোল করেন ডি ইয়ং।
২৭ মিনিটে ব্যবধান কমায় ভ্যালেন্সিয়া। রদ্রিগোর পাস থেকে বল পেয়ে সামনে এগিয়ে আসা বার্সা গোলরক্ষকে ফাঁকি দিয়ে দারুণ ফিনিশিংয়ে বল জালে পাঠান কেভিন গেমেইরো। ম্যাচে ফেরার আভাস দেয় অতিথি দলটি।
বিরতির পর তৃতীয় গোলে দেখা পায় কাতালান শিবির। ৫১ মিনিটে আতোয়া গ্রিজম্যানের জোড়ালো শট গোলরক্ষকের হাতে লেগে গোল বারে লেগে ফিরে আসে। ফিরতি বল জালে পাঠান জেরার্ড পিকে।
৬১ মিনিটে আসে বার্সার চতুর্থ গোল। বদলি হিসেবে মাঠে নামা লুইজ সুয়ারেজ এক মিনিটের মধ্যেই গোলের দেখা পান। আর্থারের পাস থেকে ডি বক্সের বাহির থেকে দারুণ এক শটে লক্ষ্যভেদ করেন এই উরুগুয়ের স্ট্রাইকার। ৪-১ গোলে এগিয়ে যায় বার্সেলোনা।
৮২ মিনিটে গ্রিজম্যানের পাস থেকে ডান পায়ের শটে নিজের দ্বিতীয় গোল করেন সুয়ারেজ। ম্যাচেরে ইনজুরি সময়ে ভ্যালেন্সিযার ম্যক্সি গোমেজ একটি গোল করলেও তা পরাজয়ের ব্যবধান কমানো ছাড়া কোনো কাজে আসে নি।
এই জয়ে চার ম্যাচে সাত পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট টেবিলের চার নম্বরে উঠে এসেছে আর্নেস্তো ভালভার্দের শিষ্যরা।
বাংলাদেশ সময়: ০৪২৫ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৫, ২০১৯
আরএআর/টিএ