সাউদ্যাম্পটনের সেন্ট মেরিস স্টেডিয়ামে শুরু থেকে প্রভাব বিস্তার করে খেলতে থাকে চেলসি। সেই ধারাবাহিকতায় কোচ ফ্রাঙ্ক ল্যাম্পার্ডের শিষ্যরা এগিয়ে যায় ম্যাচে ১৭ মিনিটে।
২৪ মিনিটে আবারও এগিয়ে যায় ল্যাম্পার্ডের দল। উইলিয়ানের পাস থেকে দলের দ্বিতীয় গোল করেন মিডফিল্ডার ম্যাসন মাউন্ট। সমতায় ফিরতে মরিয়া সাউদ্যাম্পটন সুযোগটা পেয়ে যায় ৩০ মিনিটে। স্ট্রাইকার ড্যানি ইঙ্গসের গোলে ব্যবধানটা ২-১ করে স্বাগতিকরা। কিন্তু বিরতিতে যাওয়ার আগে আবার পিছিয়ে পড়ে সাউদ্যাম্পটন। মার্কোস আলোনসোর পাস থেকে লক্ষ্যভেদি শট নেন এনগোলা কান্তে।
দ্বিতীয়ার্ধেও নিজেদের আধিপত্য ধরে রাখে চেলসি। অবশ্য বিরতির পর নিজেদের রক্ষণটা শক্তভাবে সামাল দিয়ে পাল্টা আক্রমণেও যায় সাউদ্যাম্পটন। কিন্তু ব্লুজদের রক্ষণের বিপক্ষে সুফল পায়নি। উল্টো ৮৯ মিনিটে চতুর্থ গোল হজম করে তারা। বদলি হিসেবে নেমে ক্রিস্টিয়ান পুলিসিচের পাস থেকে চেলসিকে বড় জয় এনে দেন মিচি বাতসুয়ি।
এই জয়ে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের পয়েন্ট তালিকার পঞ্চম স্থানটা ধরে রেখেছে চেলসি। ৮ ম্যাচে তাদের পয়েন্ট ১৪। সমান ম্যাচে সমান পয়েন্ট নিয়ে গোল ব্যবধানে এগিয়ে থাকায় চারে লেস্টার সিটি। ১৫ পয়েন্ট নিয়ে তিনে আর্সেনাল। দ্বিতীয় স্থানে থাকা ম্যানচেস্টার সিটির পয়েন্ট ১৬। টানা আট জয়ে ২৪ পয়েন্ট শীর্ষে লিভারপুল।
বাংলাদেশ সময়: ২১১০ ঘণ্টা, অক্টোবর ০৬, ২০১৯
ইউবি